শুধু বোন বলে ভাবাই নয়৷ দিদির অধিকারেই হয়তো সোহিনী ভাবতেন পল্লবী কী খাচ্ছেন, কী পরছেন, কোথায় গেলেন? লিখেছেন ‘‘হয়তো অধিকার ছাড়াই ইন্টারফেয়ার করতাম’’৷ কারণ সোহিনী মনে করতেন পল্লবী তাঁর থেকে অনেক ছোট৷ তাই তাঁর জীবনের উপলব্ধিগুলি হয়তো পল্লবীকে কিছুটা সাহায্য করতে পারে৷ এই পারস্পরিক বোঝাপড়া থেকেই তাঁদের মধ্যে হয়ে গিয়েছিল অটুট বন্ধন৷
advertisement
আরও পড়ুন :‘‘আমাদের কোনও কথার দরকার নেই...’’ বাহুলগ্না পল্লবীর মুহূর্তরা আজ স্মৃতি
আরও পড়ুন : পল্লবী কী বলেছিলেন ‘বয়ফ্রেন্ড’ সাগ্নিক সম্বন্ধে? ভাইরাল তাঁর পুরনো সাক্ষাৎকার
আরও একটা কথা মনে করিয়ে দিয়েছেন সোহিনী৷ লিখেছেন যাঁরা পল্লবীকে কাছ থেকে চেনেন, তাঁরা জানেন উনি কতটা শক্ত ধাঁচের মেয়ে৷ তাই তাঁর কাছের বন্ধুদের মনে এই পরিস্থিতিতে বহু প্রশ্ন থাকবেই৷ থাকাটাই স্বাভাবিক৷ পল্লবীর নিথর শরীর দেখে তাঁরা স্তম্ভিত ও বাকরুদ্ধ৷ লিখেছেন সোহিনী৷ তাঁরা কেউ পল্লবীর এই চেহারা মনে রাখতে চান না৷ পল্লবীর মিষ্টি হাসি আর প্রাণোচ্ছল স্বভাবটাই তাঁরা মনে রাখবেন৷ লিখেছেন সোহিনী৷ বার্তার শেষে তাঁর সংযোজন ‘ভাল থাকিস বোন৷’