আরও পড়ুন : জুনের শুরুতেই মাধ্যমিকের ফল ঘোষণা, রেজাল্ট জানতে চোখ রাখুন এই ওয়েবসাইটগুলিতে...
প্রথম থেকেই তরুণী অভিনেত্রীর বাবার দাবি ছিল, তাঁর মেয়েকে খুন করা হয়েছে। পল্লবীর সহকর্মীরাও অনেকেই মনে করছেন, আত্মহত্য়ার প্ররোচনা দেওয়া হয়েছে তাঁদের সতীর্থকে। যার পিছনে সাগ্নিকের নাম উঠে আসছিল৷সাগ্নিকের রেজিস্ট্রি ম্যারেজে হয় সুকন্যা মান্না নামের এক মহিলার সঙ্গে৷ সেই বিয়েতে হাজির ছিলেন পল্লবী নিজেই৷ জানিয়েছেন সুকন্নার বাবা৷ সুকন্যার বন্ধু ছিলেন পল্লবী। সেই সূত্রে বেশ কয়েকবার পল্লবী তাঁদের বাড়িতে গিয়েছেন বলেও জানান হয়। বন্ধুত্বের কথা স্বীকার করে নিয়েছেন সুকন্যার মা৷
advertisement
মেয়ের মৃত্যুর পর পল্লবীর পরিবারের পক্ষ থেকে সাগ্নিকের বিরুদ্ধে গড়ফা থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করা হয়। দফায় দফায় সাগ্নিককে জিজ্ঞাসাবাদের পর, গ্রেফতার করে পুলিশ৷
আরও পড়ুন : দুর্নীতি মামলার জের! লালুপ্রসাদ যাদবের ১৬ ঠিকানায় একযোগে CBI তল্লাশি!
পল্লবীর ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে এখনও জ্বলজ্বল করছে প্রাণশক্তি ভরপুর এক জলজ্যান্ত মেয়ের বেঁচে থাকার মুহূর্তগুলি। যার বেশিরভাগেই তাঁর সঙ্গী সাগ্নিক। অগুণতি প্রেমের মুহূর্ত লেন্সবন্দি হয়েছে তাঁকে নিয়ে। সেসবই আজ মাত্র পঁচিশ বছর বয়সি এই ঝকঝকে প্রতিভাবান টেলি অভিনেত্রী পল্লবী দে-র মৃত্যুতে ঘোরাফেরা করছে সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে৷ পল্লবী অভিনেত্রী হলেও সাগ্নিক আগাগোড়াই ইন্ডাস্ট্রির বাইরে। তিনি কী করতেন, তা এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে তাঁর বাবা সুভাষ চক্রবর্তী জানান, ‘অনলাইন’-এ কাজ করেন ছেলে। দেখা যাচ্ছে সাগ্নিকের ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলটি রয়েছে ‘প্রাইভেট’ করা। অর্থাৎ তাঁর অনুমতি ছাড়া সেই প্রোফাইলের ছবি ভিডিয়ো দেখা যাবে না। তবে কী করে সাগ্নিকের এত বিলাসবহুল চালচলন ছিল সেই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে৷