৪৮ বছরের জেসনের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে তাঁর ফ্ল্যাট থেকে (Remo D'Souza | Jason Watkins Suicide)। তাঁকে দ্রুত কুপার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু ততক্ষণে প্রাণ হারিয়েছিলেন জেসন। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে, দীর্ঘদিন ধরেই মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন জেসন। তাঁর বোন ও ৭৪ বছরের সৎ বাবা এ কথা জানিয়েছেন পুলিশকে। গত তিন বছর ধরেই অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন জেসন, এমনই দাবি করেছে তাঁর পরিবার। বিশেষ করে তাঁর মা ডায়নার মৃত্যুর পরেই অবসাদে চলে গিয়েছিলেন জেসন।
advertisement
আরও পড়ুন: প্রেম তো ধ্বংসও করে! পরকীয়া-যৌনতা-অপরাধবোধ... দীপিকার সম্পর্কের Gehraiyaan-র ঝলক প্রকাশ্যে
পুলিশকে পরিবার আরও জানিয়েছে, জেসন দীর্ঘদিন ধরেই মাদকের নেশা করতেন। গাঁজা সেবনের অভ্যেস ছিল তাঁর। পরিবারের কারও প্রতি কোনও অভিযোগ নেই। পরিবারের দাবি, দীর্ঘদিন ধরেই ভালো ছিলেন না জেসন। শরীরও ভেঙে পড়েছিল নানা কারণে। সে সব কারণেই হয়তো এমন চরম সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। পুলিশও প্রাথমিক তদন্তে এখনও কোনও সন্দেহজনক কিছু হতে পায়নি।
আরও পড়ুন: গোয়ায় নতুন ভোর আনবে তৃণমূল, দাবি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের
পুলিশ একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। জেসনের দেহ ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। রেমো ডি'সুজার স্ত্রী লিজেল ইনস্টাগ্রামে ভাইয়ের সঙ্গে একাধিক ছবি শেয়ার করেছেন। মানসিক ভাবে খুবই ভেঙে পড়েছেন তিনি। একটি ছবিতে তিনি লিখেছেন, 'কেন? কী করে তুমি এটা করলে আমার সঙ্গে? তোমাকে কোনও দিন ক্ষমা করব না।' ছোটবেলারও ছবি পোস্ট করেছেন লিজেল। রেমো আর তাঁর স্ত্রী লিজল এই মুহূর্তে গোয়ায় রয়েছেন এক বিয়ের অনুষ্ঠানে। শ্যালকের মৃত্যু নিয়ে এখনও কোনওরকম মন্তব্য করেননি রেমো ডি'সুজা।