জীবনীতে দাবি করা হয়েছে রেখার ব্যক্তিগত জীবন, তাঁর দৈনন্দিন কাজ সবই নখদর্পণে থাকে সেক্রেটারি ফরজানার৷ এমনকি, অভিনেত্রী কার সঙ্গে কথা বলছেন, সে দিকেও নজর রাখেন ফরজানা৷ তাঁর জীবনীতে বলা হয়েছে, ‘‘রেখার জীবনে এবং বাড়িতে সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করেন ফরজানা৷ তাঁকে ছাড়া রেখার কাছে যাওয়ার উপায় নেই৷ রেখার জন্য আসা সব ফোন কল প্রথমে ফরজানা ধরেন৷ কার্যত তিনিই রেখার জীবনের প্রতি মুহূর্ত সাজিয়ে দেন৷’’ রেখার আইকনিক সাজসজ্জার পিছনেও ফরজানারই অবদান আছে বলে দাবি জীবনীতে৷
advertisement
প্রসঙ্গত দিল্লির ব্যবসায়ী মুকেশ অগরওয়ালকে ১৯৯০ সালে বিয়ে করেছিলেন রেখা৷ তবে তাঁদের দাম্পত্য সাত মাসের বেশি স্থায়ী হয়নি৷ আত্মঘাতী হন মুকেশ৷ সে সময় রেখা ছিলেন লন্ডনে৷ জীবনীতে এও দাবি করা হয়েছে ফরজানার সঙ্গে সম্পর্কের কারণেই চরম সিদ্ধান্ত নেন মুকেশ৷ এর আগে সংবাদমাধ্যমে রেখা দাবি করেছিলেন ফরজানা তাঁর আত্মিক বোন৷ কিন্তু জীবনীতে ইঙ্গিত, তাঁদের সম্পর্কে যৌনতার দিকে৷