TRENDING:

Ranya Rao: সোনা পাচারের দুর্নাম নায়িকার কপালে! আইপিএস বাবার হাত ধরেই কী এই সাহস?

Last Updated:

১০ মার্চ অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ জারি করেছে কর্ণাটক সরকার। তাতে বলা হয়েছে, রানিয়া কীভাবে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা এড়িয়ে গেলেন, কীভাবে তিনি শীর্ষ কর্মকর্তাদের জন্য নির্ধারিত বিশেষ সুবিধা পেলেন এবং তার অপব্যবহার করলেন?

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
তিরুয়ন্তপুরম: সোনা পাচার মামলায় নয়া মোড়। কন্নড় অভিনেত্রী রানিয়া রাওয়ের বিরুদ্ধে এবার তদন্তের নির্দেশ দিল কর্ণাটক সরকার। তাঁর বিরুদ্ধে প্রোটোকল ও বিশেষ সুবিধার অপব্যবহার করে নিরাপত্তা ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে অতিরিক্ত মুখ্যসচিব গৌরব গুপ্তাকে।
News18
News18
advertisement

১০ মার্চ অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ জারি করেছে কর্ণাটক সরকার। তাতে বলা হয়েছে, “রানিয়া কীভাবে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা এড়িয়ে গেলেন, কীভাবে তিনি শীর্ষ কর্মকর্তাদের জন্য নির্ধারিত বিশেষ সুবিধা পেলেন এবং তার অপব্যবহার করলেন, এতে অভিনেত্রীর বাবা কর্ণাটকের স্টেট পুলিশ হাউজিং কর্পোরেশনের এমডি রামচন্দ্র রাও-এর কোনও ভূমিকা আছে কি না – এসব বিষয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে রিপোর্ট জমা দিতে হবে।“

advertisement

নির্দেশিকায় সমস্ত সরকারি দফতরকে একসঙ্গে কাজ করতে বলেছে কর্ণাটক সরকার। শীর্ষ পুলিশ কর্তাদের পাশাপাশি কর্ণাটকের সমস্ত সরকারি দফতর এবং প্রশাসনিক ভবনকে তদন্তের জন্য প্রয়োজনীয় নথি এবং সহায়তা প্রদানের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুনBollywood Gossip: বাপ-দাদার সিনেমার ব্যবসা ডুবে গেছিল, অনামী নায়িকার হাত ধরে ফিরে এলেন প্রযোজক! তারপর যা করলেন তিনি…

advertisement

এদিকে সোমবার আদালতে কান্নায় ভেঙে পড়েন অভিনেত্রী রানিয়া রাও। বিচারকের কাছে তাঁর দাবি, তিনি “মানসিকভাবে বিধ্বস্ত এবং আতঙ্কিত“। শুধু তাই নয়, রাজস্ব গোয়েন্দা দফতরের অফিসারদের বিরুদ্ধেও আঙুল তুলেছেন তিনি। দাবি করেছেন, হেফাজতে তাঁকে “মৌখিকভাবে হেনস্থা এবং হুমকি দেওয়া হচ্ছে।“

প্রসঙ্গত, ১৪.৫৬ কোটি টাকার সোনা পাচারের অভিযোগে বেঙ্গালুরু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাঁকে গ্রেফতার করে ডিআরআই। তবে অভিনেত্রীর দাবি, তিনি স্বেচ্ছায় এই কাজ করেননি। তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। অবশ্য এমন দাবি মানতে নারাজ রাজস্ব গোয়েন্দা দফতরের অফিসাররা। তাঁরা মনে করছেন, রানিয়া শুধু বাহক নন, এই পাচার চক্রের সক্রিয় সদস্য।

advertisement

তদন্তকারী সংস্থার মতে, দুবাই বিমানবন্দরেই রানিয়ার হাতে সোনার বার তুলে দেওয়া হয়েছিল। তিনি সেখানেই টেপ এবং ক্রেপ ব্যান্ডেজ দিয়ে সেই বার ঊরু এবং কোমরে বেঁধে নিয়েছিলেন। বেঙ্গালুরু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামার পর, রাজ্যের এক প্রোটোকল অফিসার ইমিগ্রেশন কাউন্টারে থেকে রনিয়ার লাগেজ নিতেন। এভাবেই বিমানবন্দরের চেকিং বা মেটাল ডিটেক্টরের স্ক্যানিং এড়িয়ে যেতেন অভিনেত্রী।

advertisement

আরও পড়ুনRomantic Actor Love Life: ‘প্রেম রসে’ ডুবে বলিউড নায়ক, ছাড়েননি নাতনির বয়সি মেয়েকেও! ৭০ বছরে চতুর্থবার বিয়ে অভিনেতার

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

রানিয়া গত এক বছরে ৩০ বার দুবাই গিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। এরপর থেকেই অভিনেত্রীর গতিবিধির উপর নজর রাখতে শুরু করে ডিআরআই। তদন্তকারী অফিসাররা জানিয়েছেন, জিজ্ঞাসাবাদে অধিকাংশ অভিযোগই অস্বীকার করেননি রানিয়া। তাঁর তিনটি বিবৃতিও রেকর্ড করা হয়েছে। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে তাঁর মোবাইল এবং ল্যাপটপ।

বাংলা খবর/ খবর/বিনোদন/
Ranya Rao: সোনা পাচারের দুর্নাম নায়িকার কপালে! আইপিএস বাবার হাত ধরেই কী এই সাহস?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল