এ দিকে সাহেব ওরফে প্রতীকের সঙ্গে বারবার নাম জোড়া হয় তাঁর বিশেষ বন্ধু সোনামণি সাহার। এরই মাঝে হঠাৎ ছন্দপতন।
আরও পড়ুন: প্রথম প্রেমেই বিরহ, দিতিপ্রিয়া-দিব্যজ্যোতির দূরত্ব কি মিটবে 'রূপসাগরে'?
না দেবচন্দ্রিমা, না সোনামণি। আগমন হল নতুন 'চিঠি'র। নাম, অন্তরা মৈত্র।
প্রতীককে চিঠি পাঠিয়েছেন তাঁর এক ভক্ত। প্রেমের কবিতা লিখে শেষে ছাদনাতলায় যাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন অন্তরা। সে চিঠি আবার পড়ে শুনিয়েছেন পর্দার 'চিঠি' ওরফে দেবচন্দ্রিমা। তাতে লেখা, 'যবে বাজবে সানাই, ফুলের গন্ধে আর আলোর মালায় সাজবে বাড়ি, তবে মালা নিয়ে গিয়ে দাঁড়াব তারই সামনে... বিয়ে করবে আমায়?'
advertisement
এ বার তো উত্তর দেওয়ার পালা। লজ্জাহাসি মুখে, লাল হয়ে ওঠা মুখ নীচু করে প্রতীক বললেন, "অন্তরা, তুমি তো জীবনসঙ্গী হওয়ার কথা বলছ, সেটা তো খুব বড় সিদ্ধান্ত। পাশে এক জন বসে রয়েছে (দেবচন্দ্রিমা), ও দিকে রাইমাও আছে (ধারাবাহিকের এক নির্মাতা), তাদের সঙ্গে একটু আলোচনা করে নাও, তার পর যা সিদ্ধান্ত হবে, আমি তা-ই করব।"
আরও পড়ুন: সুপারি কিলার, ভাগাড়ের পচা মাংসের ব্যবসায়ী, প্রকাশ্যে এলেন সেই রজতাভ!
কিন্তু বাধ সাধলেন দেবচন্দ্রিমা। 'চিঠি' কি তার সাহেবকে অন্য কারও হাতে তুলে দিতে পারে? 'চিঠি'র উত্তর, "আমার থেকে ভাল আপনাকে কেউ বাসতেই পারবে না।"
তাই সাহেব রইল চিঠিরই। কিন্তু প্রতীক হবে কার?