এমন কেন সত্যি হয় না আহা…’
পক্ষ্মীরাজ ঘোড়ার গল্প কে না পড়েছি! কল্পনার জগতের এই ঘোড়া সাত সমুদ্র তেরো নদী পার করে আসত। তার পিঠে থাকতেন রাজপুত্র। যার জাদুকাঠির ছোঁয়ায় ঘুম ভাঙত কোনও বন্দিনী রাজকন্যার। পরিচালক সৌকর্য ঘোষালের ছবি ‘পক্ষীরাজের ডিম’ যেন সেসব স্মৃতির রেশ ধরিয়ে রাখে।
তবে ঘোড়া নয়, এখানে মূল ছিল ডিম। সেই ছবিই এবার বাংলা ছাড়িয়ে গোয়ার পথে। চলতি বছর ২০ থেকে ২৮ নভেম্বর গোয়ায় এই চলচ্চিত্র উৎসবটি অনুষ্ঠিত হবে, আর সেই অনুষ্ঠানে দেখানো হবে ‘পক্ষীরাজের ডিম’, ‘বড়বাবু’ আর ‘হাঁটি হাঁটি পা পা’।
advertisement
কী আছে ‘পক্ষ্মীরাজের ডিম’ -এ আকাশগঞ্জের বাসিন্দা ঘোতন থাকে তার অ্যাডভোকেট দাদুর সঙ্গে। পড়াশোনায় সে মোটেই ভাল নয়, কিন্তু বিজ্ঞানী হওয়ার স্বপ্ন দেখে। অঙ্কে ফেল করলে কি আর বিজ্ঞানী হওয়া যায়? এই প্রশ্ন ঘুরপাক খায় ঘোতনের মাথায়। তার ও তার বটব্যাল স্যরের টানাপড়েন ধরেই এগোতে থাকে গল্প। ‘পক্ষীরাজের ডিম’ -এর মুখ্যভূমিকায় ছিলেন অনির্বাণ ভট্টাচার্য। ছিলেন দুই খুদে শিল্পী। মহাব্রত বসু আর অনুমেঘা বন্দ্যোপাধ্যায়। ছবিটি মুক্তির পরে দর্শকদের মধ্যে খুব প্রশংসিত হয়েছিল। সেই মুকুটেই এবার আরও এক পালক।
