ভাল হয়ে উঠবেন রাশিদ খান। ফিরে আসবেন সুস্থ হয়ে। সকলের মতো এমনটাই বিশ্বাস করেছিলেন পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী। নিউজ18 বাংলাকে তিনি বলেন, “গত একমাস ধরে যখন খবর নিয়েছিলাম, শুনেছিলাম খুব ভাল আছে। কিছু ক্ষণ আগে মুখ্যমন্ত্রী যখন ঘোষণা করলেন, তখন দুঃসংবাদটা জানতে পারলাম।”
তাঁরা দু’জনেই গানের মানুষ। সঙ্গীতের সঙ্গেই তাঁদের বাস। দুই শিল্পীর সমীকরণ সম্পর্কেও সকলেই অবগত। অনুজ রাশিদের কথা মনে করে পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী বলেন, “রাশিদের সঙ্গে আমার সম্পর্ক কেমন, তা সকলেই জানেন। আমার নতুন করে বলার প্রয়োজন নেই। প্রায় বাবা-ছেলের মতোই সম্পর্ক ছিল আমাদের।”
advertisement
আরও পড়ুন: ‘ভাইফোঁটা দিতাম ওকে, শেষবার দেখাটুকু হল না!’ রাশিদের চলে যাওয়ায় বিধ্বস্ত হৈমন্তী
আরও পড়ুন: সঙ্গীত জগতে ইন্দ্রপতন! পৃথিবী ছেড়ে অন্য সুরলোকে উস্তাদ রাশিদ খান, ৫৫-তেই সব
মঙ্গলবার বেলা ৩টে ৪৫ নাগাদ প্রয়াত হন উস্তাদ রাশিদ খান। বিগত বেশ কিছু দিন ধরে গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন উস্তাদ রাশিদ খান। গত কয়েক বছর ধরেই প্রস্টেট ক্যানসারে ভুগছিলেন তিনি৷ মঙ্গলবার তাঁর অবস্থার আরও অবনতি হয়। তখনই তড়িঘড়ি ভেন্টিলেশনে দেওয়া হয় তাঁকে৷ অক্সিজেন সাপোর্টে রাখা হয়। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না। রাশিদ চলে গেলেন। রয়ে গেল তাঁর সৃষ্টি, সুর, কণ্ঠ।