হাসতে হাসতে বলেন যে, ম্যারাথনের জন্য যখনই এ শহরে আসেন সকলের সঙ্গে ছবি তোলেন কাউকে ফেরান না তিনি। তবে শর্ত একটাই ছবি তুলতে হলে কুড়ি বার পুশ আপ করতে হবে। বাংলা সেভাবে বলতে না পারলেও খানিকটা বুঝতে পারেন। আর বাংলা গানও তাঁর ফেভারিট। তবে সবথেকে প্রিয় বাংলা গান হল প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের লিপে "চিরদিনই তুমি যে আমার" ।
advertisement
নিজের গলায় সাবলীল ভাবে গানটি গাইলেন মিলিন্দ। বললেন, "চিরদিনই তুমি যে আমার.... এই গানটি আমার সবচাইতে ফেভারিট বাংলা গান। আমি কলকাতায় এলেই এই গানটি শুনি এবং প্রায় সময়ই মনে মনে গুনগুন করি।" মিলিন্দের এই ভাললাগাকে স্বাগত জানিয়েছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। তিনি মিলিন্দ সুমনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন : কার্তিককে কেক আদর কৃতী-মনীষার, কিন্তু উপলক্ষটা কী
আমরা জানি যে ভূ ভারতের যেখানেই কোন শোও থাকুক না কেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় স্টেজে এই গানটি সব সময় গেয়ে থাকেন। ' অমরসঙ্গী' যেমন তাঁর কেরিয়ারের মাইলস্টোন, তেমনই "চিরদিনই তুমি যে আমার" তাঁর চিরদিনের প্রিয় গান। সেই সঙ্গে বলাই বাহুল্য যে এই গানটি আরও বহু মানুষের প্রিয়। এমনকি বাংলার গণ্ডি ছাড়িয়ে বলিউডে মিলিন্দ সুমনেরও প্রিয়।
'লকড়বগঘা 'নিয়ে বলতে গিয়ে মিলিন্দ আরও জানালেন যে, তিনি ছবি করতে ভালবাসেন, তবে সব ধরনের ছবি নয়। তাঁর বয়স এবং পার্সোনালিটির সঙ্গে যে ছবি মানানসই হয় এমন ছবিই তিনি করা পছন্দ করেন। 'লকড়বগঘা ' সেই ধরনেরই একটি ছবি যার চিত্রনাট্য মিলিন্দের মনে ধরেছিল। তাই তিনি এই ছবিটি করার জন্য দ্বিতীয়বার ভাবেননি এবং ছবিটি নিয়ে তিনি যথেষ্ট আশাবাদী। ছবিতে একটা বিশেষ বার্তা রয়েছে, সেটা দর্শকরা অনুধাবন করতে পারলেই তাদের এই ছবিটি করা সার্থক বলে মনে করেন ৫৭ তেও অনুরাগিণীদের হার্টথ্রব মিলিন্দ।