কামিয়া জানির সঙ্গে সানডে ব্রাঞ্চের সাক্ষাৎকারে মনোজ বলেছেন, ‘মাঝে মাঝে এক-দু টুকরো খাবার খেলেও, প্রায় ১৩-১৪ বছর হয়ে গেল আমি ডিনার করি না। আমার ঠাকুরদাকে দেখেছিলাম খুব রোগা ও ফিট থাকতে। তখন ভেবেছিলাম, আমিও তাহলে ওঁর মতো খাব। তারপর ওজন নিয়ন্ত্রণে এল। সারাদিন আমি খুবই এনার্জি নিয়ে থাকি। ডাক্তাররাও বলেন, তাড়াতাড়ি ডিনার করতে। আমি কখনও ১২, কখনও ১৪ ঘণ্টাও না খেয়ে থাকি। আমি পুরোপুরি ডিনার করা বন্ধ করেছি।’
advertisement
আরও পড়ুন: জামাইষষ্ঠীর দই-মিষ্টি কিনতে মানুষের ঢল বাগনানের এই দোকানে! কেন জানেন?
৫৪ বছরের অভিনেতা সাক্ষাৎকারে জানান, এভাবে দিনের পর দিন রুটিন মেনে থাকা সত্যিই কষ্টকর। তবে মেয়ে হস্টেল থেকে ফিরলে রাতে খাবারের জন্য রান্নাঘর খোলা হয়। প্রথম সপ্তাহে এমন নিয়ম মানতে তাঁর খুবই সমস্যা হয়েছিল। রাতে সেই সময় অনেকটা খেতেন মনোজ। হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়ার পর মাঝরাতে খিদে পেত তাঁর। তখন স্বাস্থ্যকর বিস্কুট খেয়ে খিদে মেটাতেন অভিনেতা।
আরও পড়ুন: ২০০০ টাকার নোট প্রত্যাহারে কারা অসুবিধায় পড়বেন? বুঝিয়ে দিলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর
মনোজ বাজপেয়ী ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করেন নিজের স্বাস্থ্যকে ঠিক রাখার জন্য। বিশেষ করে কোনও চরিত্রের কারণে নিজের চেহারা তৈরি করতেই তাঁর এই ডায়েট। এই মুহূর্তে তিনি ১৮ ঘণ্টা উপোস করে থাকেন। সকাল ৯টা থেকে দুপুর ৩টের মধ্যে খেয়ে নেন। পরে আর কিছুই দাঁতে কাটেন না।
