কীভাবে এটা সম্ভব হল? যেখানে গুনগুনের মৃত্যুতে কেঁদে ভাসালেন অনুরাগীরা, সেখানে আবার গুনগুন ফিরে আসার বিষয়টা হাস্যকর হবে না? মোটেই না৷ এখানেই তো চমক!
লেখিকা লীনা গঙ্গোপাধ্যায় আগেই জানিয়েছিলেন যে খড়কুটো ভক্তদের তিনি নিরাশ করবেন না৷ শেষবেলায় সকলের মন ভাল করে দেওয়া হবে৷ কিন্তু কীভাবে, সেটাই ছিল প্রশ্ন৷
তার উত্তরও মিলেছে৷ শেষে ফিরে আসছে গুনগুন৷ আসলে গুনগুন ফিরে আসছে না, আসছে গুনগুনের মতো আরও একটি প্রাণোচ্ছল, হাসিখুশি মেয়ে৷ এবং গুনগুন-সৌজন্যের ছেলের সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্ব দেখানো হবে৷ এবং সেই মেয়েও গুনগুন-সৌজন্যের ছেলে চাঁদকে ক্রেজি বলে ডেকে উঠবে৷ এই মিষ্টি মেয়ের চরিত্রেও থাকছেন তৃণা৷ আসলে ধারাবাহিকের শেষে ২৫ বছর পরের দৃশ্য দেখানো হবে৷ যেখানে থাকবে গুনগুন-সৌজন্যের পরের প্রজন্ম৷ তাদের ছেলের নাম চাঁর, পেশায় অঙ্কোলজিস্ট৷ এমন চমক সম্ভবত আন্দাজ করতে পারেননি কেউ৷
তবে এই হ্যাপি এন্ডিং-এ সত্যিই খুশি হবেন দর্শকরা৷ আর এভাবেই তারা মনে রেখে দেবে গুনগুন-সৌজন্য এবং তাদের হাশিখুশি পরিবারকে৷
অন্যদিকে সিরিয়ালের শেষ শটের আগে একসঙ্গে ফ্রেমবন্দি হলেন সৌজন্য-গুনগুন ওরফে কৌশক-তৃণা৷ দু’জনেই বললেন লাস্ট শট! তারপর পুরো খড়কুটো পরিবার একসঙ্গে করলেন খুব মজা৷ এবং শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আনন্দ করেই সময় কাটালেন তারা৷