#মুম্বই: সদ্য বিয়ে সেরেছেন। জায়েদ দরবারের সঙ্গে। আর হনিমুন পিরিয়ড কাটতে না কাটতেই অ্যামাজন প্রাইমে মেগা রিলিজ! ফুটফুটে দুধসাদা ত্বকে গোলাপী আভা। গওহর খান হাসলেন। পরিতৃপ্তির হাসি।
আর শুটিংয়ে এখন প্রায়ই সারপ্রাইজ দিয়ে চলে আসেন তাঁর স্বামী জায়েদ। গওহর ইনস্টাগ্রামে লাইভ হন অনেক রাতে। শুটিং প্যাকআপ হতে হতেই রাত হয়ে যায়।
advertisement
তাণ্ডব মুক্তি পেতে না পেতেই সেলিব্রিটি বন্ধুদের কাছ থেকে প্রচুর প্রশংসা পাচ্ছেন তিনি।
"সত্যি বলব?" মুখ খুললেন গওহর, "আমি নিজেকে সবসময়েই বলেছি, গওহর তোর ভাগ্য ভাল। অনেক ভাগ্য করে জন্মেছিস বলেই ডিম্পল কাপাডিয়ার মতো ব্যক্তিত্বের সামনে এসে দাঁড়াতে পেরেছিস। ডিম্পলজির সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করব, এতটা যে পাব আশা করিনি। "
একটু ক্লিশে শোনাচ্ছে কথাগুলো... "না না, এক্কেবারে মন থেকে বলছি। ডিম্পলজিও জানেন আমি ওঁর কত বড় ফ্যানগার্ল! এই চরিত্রটা আমার কাছে বিরাট পাওনা। সারা জীবনের জন্য। "
কথা বলতে বলতেই কৃতজ্ঞতায় চিকচিক করে উঠল চোখের কোণ। "জানেন, ডিম্পলজি সেটে আমার এত কেয়ার নিতেন কী বলব। এমন একটা দিনও নেই যেদিন ডিম্পলজি লাঞ্চের আগে লোকজনকে জিজ্ঞাসা করেননি যে, গওহর খানা খায়া কয়া?। আমাকে সঙ্গে নিয়েই কত দিন খেেতে বসেছেন, গল্পগুজব করেছেন ! বাড়ি থেকে একদিন ওঁর জন্য খাবার নিয়ে গিয়েছিলাম। সেদিন ওঁর চোখের দৃষ্টি আর মুখের হাসিটা ভুলতে পারব না। জানেন, সব সময়ে চিমটি কেটে দেখতাম এসব সত্যি তো! "
সত্যিই বোঝা যাচ্ছে ডিম্পলের কত বড় ফ্যান আপনি। এবার বলুন আপনার ওয়েব দুনিয়ার অভিজ্ঞতা। লকডাউন সময়টা আপনার ভালই কেটেছে। যখন অন্যেরা কাজ পাচ্ছে না তখন আপনার জীবনে প্রেম, বিয়ে, কাজ, সবকিছু। "আমার লাইফে কোনও লকডাউন নেই। নিজেকে কোনও না কোনও কাজে ব্যস্ত রাখি। বিজ্ঞাপন শুটিং করেছি সারারাত ধরে। কখনও মন দিয়ে স্ক্রিপ্ট পড়েছি। চরিত্রটাকে আত্মস্থ করার জন্য। জীবনের অনেকগুলো দরকারি কাজ সেরে নিয়েছি এই সময়ে। আমি সব সময়ে আশাবাদী। আমার কোনও বিশ্রাম নেই! "