এদিন শিক্ষামন্ত্রী স্পষ্ট ভাষায় জানালেন, তৃণমূলে একমাত্র সুপারস্টার হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। দলের ভেতরে সে যেই অভিনেতা বা তারকাই থাকুক না কেন সুপারস্টার নন। সেটা যদি কেউ বলে থাকে তাহলে পরিহাস লাগে। দক্ষিনে যারা সুপারস্টার, মেগাস্টার তারা নিজেরা দল তৈরি করে। কোন দলের অধীনে তারা নন। যারা তৃণমূলের ভেতরে রয়েছেন তাদের উদ্দেশ্য ব্রাত্য বসু বলেন, এখানে শুধুমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই সুপারস্টার।
advertisement
রঘু ডাকাত মুক্তির পর দেবের নাম না করেই ফেসবুকে কটাক্ষ করে কুণাল ঘোষ লেখেন, ‘‘টলিউডে চুক্তিভঙ্গের ইঙ্গিত। বাংলার সিনেমার স্বার্থে ঠিক হয়েছিল পুজোয় আসা সবকটি ছবি প্রথমে সমান সুযোগ পাবে। তারপর দর্শকের সাড়া অনুযায়ী বা ব্যবসা অনুযায়ী হল মালিকরা সিদ্ধান্ত নেবেন। কিন্তু, যা খবর, ‘প্রভাবশালী’ একটি ছবি বাড়তি শো পাচ্ছে একাধিক হলে শুরু থেকেই। ‘রক্তবীজ ২’র মত প্রথম পর্ব সুপারহিট হওয়া ছবিকেও কোণঠাসা করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে গোড়া থেকে। এটা কাম্য নয়। শুরুটা সবাই সমান সুযোগ পাক। তারপর দর্শকের বিচার। সেটা না হলে এত বৈঠকের মানে কী? যাঁরা বৈঠক করেছিলেন, তাঁরা এখন কী করছেন? সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে নজর দিন। হল মালিকরাও বিষয়টায় নিরপেক্ষতা রাখুন। চারটি সিনেমা, রক্তবীজ টু, রঘু ডাকাত, দেবী চৌধুরানী, যত কান্ড কলকাতাতেই সমান সুযোগ পাক আত্মপ্রকাশে, তারপর দর্শকের বিচারে দৌড় চলুক। একটা ছবি নেপথ্য প্রভাবে শুরুর দিন থেকে বাড়তি শো পাবে, এসব হলে তার প্রতিবাদও হবে।”লেখাটিকে ‘সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত পোস্ট’ বললেও কুণাল ঘোষের এই ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়।