চলচ্চিত্রে মাধুরীকে হাসির কারণেই অনেকে এক কথায় প্রাণ দিতে পারেন ৷ সে সেই সাজনের পূজাই হোক বা বেটার সরস্বতী ৷ তাঁর অভিনীত এক গুচ্ছ ছবি রাম লক্ষ্মণ, তেজাব, হাম তুমহারে হ্যায় সনম, দেবদাস, দিল তো পাগল হ্যায়, রাজা, খলনায়ক ৷ এই ভাবে বলতে বসলে সারাদিন বয়ে যাবে কিন্তু শেষ হবে না এই দীর্ঘ তালিকা ৷ সব সময়েই একটি কমন ফ্যাক্টর মিষ্টি হাসি ৷
advertisement
একটি সাক্ষাৎকারে মাধুরীকে জানতে চাওয়া হয়েছিল তাঁর মিষ্টি হাসির রহস্য কী ? তিনি বলেই ছিলেন কিছুই না মন আর মুখ এক রাখি ভিতর ও বাহির চলে সমানে সমানে ৷ সব সময় ভাল থাকার চেষ্টা করি খুশিতে বাঁচি ৷ বিয়ের পরে কিছুদিনের জন্য বিদেশীনি হলেও ফের দেখা যায় তাঁকে ভারতীয় সিনেমায় ৷
সেই যেখানে ছেড়ে গিয়েছিলেন তাঁর মিষ্টি হাসি যেন আজা নাচলে দিয়েই আবার সেখান থেকেই শুরু করেছিলেন ৷ এরপর গুলাব গ্যাঙ, ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি ৷ হাসিতেই অনন্য মাধুরী তাঁর স্নিগ্ধতা বারবার মাতাল করেছেন ভক্তদের ৷ বয়স তো শুধু সংখ্যা বারবার তাঁর কাজের মধ্যে দিয়েই প্রমাণিত হয়েছে ৷ মনের বয়স ও সৌন্দর্যে সব সময়েই তিনি অষ্টাদশী ৷
আরও পড়ুন : অবশেষে মুখ খুললেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, কী বললেল তিনি