নুসরত ওরফে মেহের একজন স্ট্রাগলিং অভিনেতা। তার পরিবার বলতে মা আর শারীরিক প্রতিবন্ধী ভাই। সংসারের পুরো দায়িত্ব একা তার উপর।
সোহিনী, ছবির রূপা দক্ষিণ কলকাতার একজন গৃহবধূ। জীবনে অদ্ভুত এক ক্রাইসিস! স্বামী নপুংসক (অম্বরিষ ভট্টাচার্য্য), দেওর পারভার্ট! আর এই দেওরের চরিত্রে অভিনয় করছেন ইন্দ্রাশীষ।
আর্চি, মানে অর্জুন চক্রবর্তীর মনে শেফ হওয়ার স্বপ্ন। তাঁর বান্ধবী ইরা ফোটোজার্নালিস্ট। ইরার চরিত্রে দেখা মিলবে মিমির। অর্চি বয়ফ্রেন্ড হিসেবে ভীষণ কেয়ারিং! কিন্তু অর্চি আর ইরা-র এনগেজমেন্টের দিনই ইরা তাঁর জীবনের সবথেকে বড় অ্যাসাইনমেন্টটা পায়। এবার কী হবে? কাজ না ভালবাসা? দুয়ের মধ্যে কাকে বাছবে ইরা?
advertisement
অর্চি-র এক বোন। নাম ঊর্ণা! (ঋধিমা ঘোষ)। স্বাধীনচেতা, পরিবার থেকে দূরে একাই থাকে। পেশায় ব্লগার।
অর্জুন চক্রবর্তী, আহান। একটি অ্যাড-এজেন্সির মালিক। বেশ নম্র, ভদ্র স্বভাবের। মহিলাদের একটু বেশিই পছন্দ করে থাকে! একটা নামীদামি ক্লায়েন্ট-এর জন্য হন্যে হয়ে বসে আহান!
প্রিয়ঙ্কা সরকারকে দেখা যাবে সুজি-র চরিত্রে। অ্যাংলো ইন্ডিয়ান, সিঙ্গল মাদার, চিত্রশিল্পী। মা-বাবা নেই, স্বামীও ছেড়ে চলে গিয়েছে। সম্বল বলতে, তার একমাত্র ছেলে! সুজি-র স্বামীর চরিত্রে দেখা মিলবে মৈণাকের।