সূত্রের খবর, ২০১৯ সালে বিজেপি রাজ্য সভাপতির পদে দায়িত্বে আসা কাতিলকে ইস্তফা দিতে ইতিমধ্যেই প্রস্তাব দিয়েছেন জেপি নাড্ডারা। তাঁর বদলে নতুন রাজ্য সভাপতি করা হতে পারে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী শোভা করন্দলাজেকে। এমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন কেন্দ্রের সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী ও কর্ণাটকের ধাড়ওয়াড় লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ প্রহ্লাদ যোশী। তিনি সাংবাদিকদের জানান, রাজ্য বিজেপির সভাপতি পদে নলিনকুমার কাতিলের মেয়াদ ২০২২ সালেই শেষ হয়েছে। বিধানসভা নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব সিদ্ধান্ত নেন ভোট পর্যন্ত দায়িত্বে থাকবেন কাতিল। এরপর কি হবে সে বিষয়ে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বই সিদ্ধান্ত নেবেন।
advertisement
আরও পড়ুন Karnataka Women MLA: ৩৩ শতাংশ দূর অস্ত, কর্ণাটকে মহিলা বিধায়কের সংখ্যা সাকুল্যে ৫ শতাংশ
শনিবার কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশের পর দেখা যায়, বিজেপি মাত্র ৬৬টি আসন পেয়েছে। আর ১৩৫টি আসন দখল করেছে কংগ্রেস। দক্ষিণ ভারতে দখলে থাকা একমাত্র রাজ্যটিও হাতছাড়া হল বিজেপির। যা লোকসভা নির্বাচনের আগে পদ্ম শিবিরকে অস্বস্তিতে ফেলেছে। অবশ্য ভোটের ফল প্রকাশের তিনদিন পরেও মুখ্যমন্ত্রিত্ব নিয়ে টানাপোড়েনের জন্য হাত শিবিরকে বিঁধেছেন যোশী। তাঁর দাবি, কংগ্রেস তাড়াতাড়ি ঘোষণা করুক কে হচ্ছেন রাজ্যের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী।
কর্ণাটকে দলের হয়ে হার স্বীকার করে এর আগেই নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছিলেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই। তিনি বলেছিলেন, ‘‘ভোটে পরাজয়ের সব দায় মেনে নিচ্ছি। প্রতি্ষ্ঠান-বিরোধিতার কারণে এই ফল হতে পারে। আমরা সবটা খতিয়ে দেখব এবং লোকসভা নির্বাচনের জন্য তৈরি হব।’’