মমতা বলেন, ‘‘আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি ও কোচবিহারে বিরাট ঝড় আসায় অনেক মানুষ ঘর হারিয়েছেন। চার জন নিহত, ১৫৬ জন আহত। আমি খবর পেয়ে বিশেষ অনুমতি নিয়ে আমি বাগডোগরা আসি। নিহত আহতদের পরিজনদের সাথে দেখা করার পাশাপাশি আমি কিছু স্পট দেখি। আমাদের চিকিৎসক ও প্রশাসন দারুণ কাজ করেছে। তাদের প্রচেষ্টায় অনেকের প্রাণ বেঁচে গিয়েছে।’’
advertisement
আরও পড়ুন: ৩ সপ্তাহের মধ্যে ৩০ লক্ষের বেশি মানুষ! লোকসভা প্রচারে তপসিলির সংলাপে জোর তৃণমূলের
তৃণমূলনেত্রীর কথায়, ‘‘আমি বার্নিসে গিয়েছিলাম। ঝড়ে একটা বাড়িও নেই। আমি আলিপুরদুয়ার জেলায় গিয়েছিলাম। তপসীহাটাতে যারা ঘর বাড়ি হারিয়েছেন তারা ছিলেন। আমি সাধারণ মানুষের সাথেও কথা বলেছি। এটা ঝড় জলের সময়। আর এই সময়েই আমাদের ভোট হয়। নদী মাতৃক দেশ হল বাংলা। সবচেয়ে বেশি সাইক্লোন হয় বাংলা আর বাংলাদেশে৷’’
গত বুধবার চালসায় গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের বাড়ি তৈরির জন্য নির্বাচন কমিশনের থেকে অনুমতি চাওয়া হয়েছে৷ বর্তমানে যেহেতু আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের কারণে দেশজুড়় আদর্শ আচরণবিধি লাগু রয়েছে, সেই কারণে এই অনুমতি নেওয়া বাধ্যতামূলক৷