TRENDING:

মেলেনি বাড়ি-জল-বিদ্যুৎ! গুজরাত ভোটে লড়ছেন বস্তিবাসী

Last Updated:

Gujarat assembly election: সিকিউরিটি ডিপোজিট হিসাবে ১০ হাজার টাকা জমা দিয়েছেন তিনি। সবথেকে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় এই ১ টাকার কয়েনেই ১০ হাজার জমা দিয়েছেন তিনি।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#আহমেদাবাদ: কখনও হোটেল, আবার কখনও মিউজিয়ামের জন্য উচ্ছেদ। স্থায়ী ঠিকানা কখনও হয়নি। মেলেনি জল, বিদ্যুতের আশ্বাসও। হাতে কাজও নেই। কবে এই সব দাবি পূরণ হবে তারও আশ্বাস মেলেনি। গুজরাতে এবার নির্বাচনে লড়াই করছেন এক ঠিকা শ্রমিক।
বস্তি - প্রতীকী ছবি
বস্তি - প্রতীকী ছবি
advertisement

মহেন্দ্র পাটনি নামে ওই ঠিকা শ্রমিক উত্তর গান্ধিনগর আসন থেকে নির্দল হিসাবে লড়াই করবেন। সিকিউরিটি ডিপোজিট হিসাবে ১০ হাজার টাকা জমা দিয়েছেন তিনি। সবথেকে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় এই ১ টাকার কয়েনেই  মোট ১০ হাজার কয়েন জমা দিয়েছেন তিনি। তাঁর দাবি, স্থানীয় বস্তিবাসীরাই এই টাকা তুলে দিয়েছেন তাঁকে।

মহেন্দ্র পাটনি জানান, "গান্ধিনগরের মহাত্মা মন্দিরের কাছে একটি বস্তির ৫২১টি কুঁড়েঘর ৩ বছর আগে ভেঙে দেওয়া হয়েছিল, তিনি ওই বস্তিবাসীর প্রতিনিধি হিসাবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রথমে ২০১০ সালে যখন সরকার একটি মিউজিয়াম তৈরি করে, তখন বস্তিবাসীকে স্থানান্তরিত করে। এখানেই শেষ হয়নি। ২০১৯ সালে স্থানীয় একটি বড় হোটেলের যাওয়ার রাস্তায় বস্তি নাকি সমস্যা হচ্ছিল। তখন ফের বস্তিবাসীকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।"

advertisement

আরও পড়ুন, এ কেমন গিফট! মাথায় হাত মহিলা, খোয়ালেন কোটি টাকা

তিনি আরও বলেন, "আমি একজন নির্দল হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। আমি শ্রমজীবী​ পরিবারের ছেলে এবং দিনমজুরি করে আমি জীবিকা নির্বাহ করি। একটি বড় হোটেলের জন্য ৫২১টি ঝুপড়ি ভেঙে ফেলা হয়েছিল। তাঁদের অনেককে বেকার করে দেওয়া হয়। এখন যেখানে নিয়ে আসা হয়েছে, সেখানে কোনও জল বা বিদ্যুৎ সরবরাহ কিছুই নেই,"

advertisement

আরও পড়ুন, আবার মৃদু কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ঐন্দ্রিলার! এক সপ্তাহে দু’বার আক্রান্ত হৃদরোগে

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

মহেন্দ্র পাটনি বলেন, "কোনও রাজনীতিবিদ আমাদের সাহায্যের জন্য আসেন না। সরকার যদি আমাদের দাবি পূরণ করে তাহলে আমার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কোনও আগ্রহ নেই। আমরা চাই সরকার আমাদের বসবাসের জন্য একটি স্থায়ী জায়গা দিক। বারবার উচ্ছেদের ফলে আমাদের ক্ষতি হচ্ছে। ১৯৯০ সাল থেকে এটা চলছে।"

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/নির্বাচন/
মেলেনি বাড়ি-জল-বিদ্যুৎ! গুজরাত ভোটে লড়ছেন বস্তিবাসী
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল