লোকসভা ভোটের আগে গুজরাত আপাতত পাখির চোখ ছিল বিজেপি, কংগ্রেস, আপের মতো দলগুলির কাছে। চলতি মাসের ১ এবং ৫ ডিসেম্বর গুজরাতে দুই দফায় ভোটগ্রহণ হয়। হিমাচলপ্রদেশে ভোটগ্রহণ হয় তারও আগে ১২ নভম্বর। নির্বাচনী নির্ঘণ্ট নিয়ে যদিও শুরু থেকেই বিবাদ ছিল। একসঙ্গে ফলঘোষণা হলেও, ভোটগ্রহণ কেন একসঙ্গে হল না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল বিরোধীরা।
advertisement
আরও পড়ুন: গেরুয়া ঝড় না হাতের কারসাজি, গুজরাতে কে করবে বাজিমাত, দেখুন লেটেস্ট আপডেট
বিরোধীদের অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ যে গুজরাতের ভূমিপুত্র, সেখানে মর্যাদার লড়াই বিজেপি-র। আবার ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে হিমাচলেও জয়ী হওয়া প্রয়োজনীয়তা রয়েছে গেরুয়া শিবিরের। তবে সেখানে একাধিক বার মুখ্যমন্ত্রী বদল, দলীয় কোন্দল বিজেপির চিন্তার কারণ।
আরও পড়ুন: হিমাচল প্রদেশের নির্বাচনের ফলাফল কী হতে পারে? দেখুন লাইভ আপডেট
গুজরাতে ১৮২ আসনের গুজরাত বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে হলে দরকার ৯২টি আসন। প্রতিটি বুথফেরত সমীক্ষাতেই বিপুল ভাবে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। বিজেপি জিতলে এ নিয়ে টানা সাত বার গুজরাতে ক্ষমতায় আসবে তারা। আর এই ভোটের ফলাফল ঘোষণা হচ্ছে দিল্লি পুরভোটের ফল ঘোষণার ঠিক পর দিন। যেখানে ১৫ বছর পর পরাজয় হয়েছে বিজেপির। ক্ষমতা দখল করেছে আপ।