পরিযায়ী শ্রমিক মইদুল ইসলাম ভোট দিতে এসেছেন ছুটি নিয়ে। ম্যারাপের নিচে তিনিও প্রতি মূহুর্তের খবর নিচ্ছেন। তিনি বলেন, “ওস্তাদের মার শেষ রাতে। ইউসুফ পাঠান ক্রিকেট মাঠের খেলোয়ার। আর দাদা এই মাঠে প্রতিবার সেঞ্চুরি করেন। কত প্রার্থী এতদিন এসেছেন দাদার বিরুদ্ধে লড়তে। কিন্তু সবাই হেরেই ফিরেছেন। এবারও তাই হবে। এখনো বেশ কয়েক রাউন্ড কাউন্টিং বাকি রয়েছে। আর দু-রাউন্ড গোনা হলেই এটা মেকআপ হয়ে যাবে। তরপর যে লিড নেবে সেটা আর ধরা যাবে না।”
advertisement
আরও পড়ুনঃ সৃজনের ছবিতে মুখের উপরে সায়নীর স্টিকার! কেনও এমন ঘটনা? কীভাবে ঘটল? জানুন
কলেজ পড়ুয়া সমর সেন কিন্তু অতটা নিশ্চিত হতে পারছিলেন না। তিনি বলেন, “দাদা বরাবরই প্রথম থেকেই এগিয়ে থাকে। আমরা নিশ্চিন্তে কাউন্টিং দেখি। কিন্তু এবার খুব টেনশন হচ্ছে। আগে মালদহ, মুর্শিদাবাদ কংগ্রেসের গড় ছিল। অন্য সব জায়গায় যাই হোক না কেনও এখানে তার কোনও প্রভাব পড়ত না। সেখানে আসতে আসতে সব হাতছাড়া হয়ে গেছে। দাদার লিডটা তাড়াতাড়ি বাড়লে শান্তি পাব।” কিন্তু সেই শান্তি আর আসেনি। এরপর যত সময় এগিয়েছে এগিয়েছেন পাঠানই। আর ম্যরাপের নিচের ভিড় ততই পাতলা হয়েছে। আর যারা ছিলেন তাঁদের আত্মবিশ্বাসী চোখে তখন উদ্বেগের ছায়া। পাশে চায়ের দোকানে তখন গান বাজছে “রাজার পোশাক রাজার সাজ, অন্য কেউ তা পড়বে আজ……।”
UJJAL ROY