আরও পড়ুন: বাংলাদেশের উত্তেজনার নেপথ্যে আইএসআই! হিংসা ছড়াতে কী ভাবে কাজ পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা?
২০২২ থেকে সরকার রাজ্যের কলেজগুলির ‘ন্যাশনাল অ্যাসেসমেন্ট অ্যান্ড অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল’ (নাক) মূল্যায়নের উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া শুরু করে। এর ফল স্বরূপ ‘মেন্টর মেন্টি সিস্টেম’ এর মাধ্যমে অনলাইন ও অফলাইন মোডে বিভিন্ন প্রশিক্ষণও দেওয়া হয় কলেজগুলিকে। তার ফলে বর্তমানে ৩৭০টি কলেজ নাক অ্যাক্রেডিটেশন সম্পন্ন করেছে। কিন্তু এনআইআরএফ র্যাঙ্কিং-এ কলেজগুলি সে ভাবে যোগ দেয়নি। ২০২৪-এ মাত্র ২৩৭টি কলেজ মূল্যায়ন পর্বে যোগ দিয়েছিল। এর মধ্যে ৮টি কলেজ প্রথম ১০০-এ স্থান পেয়েছিল। ২০২৫-এ সেই সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ২৯৮টি। কিন্তু প্রথম ১০০-য় র রয়েছে মাত্র ৬টি কলেজ।
advertisement
আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু দিপু দাসকে পিটিয়ে হত্যার নিন্দা করল বাংলাদেশ, জনতাকে শান্ত থাকার আহ্বান
রাজ্য জুড়ে সরকার ও সরকার পোষিত কলেজের সংখ্যা ৫০৯টি। এর মধ্যে সরকারি কলেজ রয়েছে ৪৮টি। উচ্চশিক্ষা দফতর সূত্রের খবর, চলতি বছর এনআইআরএফ-এ যোগ দিয়েছিল ৫০ শতাংশের বেশি কলেজ। তিন বছরের পারফরম্যান্স রিপোর্ট তৈরি করে জমা দিতে হয় কলেজগুলিকে। এই কাজগুলি যাতে সুষ্ঠু সম্পন্ন হয়, সে লক্ষ্যেই প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছে শিক্ষা দফতর। এ জন্য প্রাথমিক ভাবে ১৩টি কলেজকে বেছে নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন জেলায়। পার্শ্ববর্তী অন্য কলেজের প্রতিনিধিরাও সেখানে হাতেকলমে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে।
আগামী ২২ ডিসেম্বরে পর্যন্ত এনআইআরএফ-এর জন্য রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। সারা দেশের প্রায় ৩০-৩৫ হাজার কলেজ এই মূল্যয়ানে যোগ দেবে। উল্লেখ্য, নাক-এর ক্ষেত্রে ২০২২ সালে ৬৩ কলেজ স্বীকৃতি পেয়েছিল। তার পর সরকারের তরফ থেকে তাদের প্রশিক্ষণ ও কর্মশালার আয়োজন করা হয়। ২০২৩ সালে ১২২ এবং ২০২৪ সালে ২৪৩টি কলেজ স্বীকৃতি অর্জন করেছে। ২০২৫ সংখ্যাটা দাঁড়িয়েছে ৩৭০-এ।
