আরও পড়ুন: একসঙ্গে চাকরি গেল ২৬৯ জন শিক্ষকের, প্রাথমিক টেট দুর্নীতিতেও সিবিআই নির্দেশ হাইকোর্টের
২০১৯ সালে এই পরীক্ষার বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হয়। ২০২০ সালে এই প্রক্রিয়ার প্রিলিমিনারি পরীক্ষা নেওয়া হয়। তার পর মেইনস পরীক্ষা হয়। সেই পরীক্ষার পর ছিল কম্পিউটার টেস্ট। সেখানে মোট ৯ হাজার ৩০০ প্রার্থীকে ডাকা হয়। এর পর ১৩ জুন নোটিস দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয় ৩০৮ জন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি। এর পর ১৪ জুন একটি নোটিসে বলা হয়, এই পরীক্ষায় ৮ জনকে বাতিল করা হয়েছে বাংলা না জানার কারণে। এর আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, জুনের মাঝামাঝি সেক্রেটারি ও ডিরেক্টর পদের ফল প্রকাশিত হবে। তার ২০ দিনের মাথায় রিজিওনাল পদের ফল প্রকাশিত হবে। কমিশন সূত্রে খবর ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন পর্বে এবং টাইপ টেস্টিং পর্বে অনেকে অংশগ্রহণ করেননি। এবং পরবর্তীতে টেস্টে উত্তীর্ণ হতে পারেনি, সব মিলিয়ে এমন প্রার্থীর সংখ্যা ১ হাজার ৫০০। অর্থাৎ প্রার্থীর সংখ্যা কমে হয়েছে ৪ হাজার ৫০০-এর কম।
advertisement
আরও পড়ুন- শহরে কবে থেকে শুরু রোয়িং? কড়া মনোভাব প্রশাসনের
পিএসসির ঘোষণা অনুসারে, মোট শূন্যপদের সংখ্যা ৭ হাজার ২২৭, এর মধ্যে সেক্রেটারি পর্যায়ে ৭০০-এর বেশি, ডাইরেক্টরেটপর্যায়ে ১৪০০-এর বেশি ও রিজিওনাল পোস্টে ৪ হাজার ৫০০-এর বেশি শূন্যপদ রয়েছে। সেগুলি এ বার পূর্ণ করা হবে। বুধবার ক্লার্কশিপের সেক্রেটারি ও ডিরেক্টরেট পদের ফল প্রকাশিত হল আগামী ২০ দিনের মধ্যে রিজিওনাল পদের ফল প্রকাশিত হবে।
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়