TRENDING:

বাংলার গর্বের মুহূর্ত! 'জাতীয় শিক্ষক' সম্মান পেলেন পশ্চিমবঙ্গের দুই শিক্ষিকা! চিনে নিন তাঁদের

Last Updated:

কেন্দ্রের সম্মান বেসরকারি স্কুলের শিক্ষকদেরও শিক্ষক দিবসে জাতীয় শিক্ষক পুরস্কার পেলেন বাংলার দুই শিক্ষিকা!

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
জাতীয় শিক্ষক হিসেবে সম্মান পেলেন পশ্চিমবঙ্গের দুই শিক্ষিকা। শিক্ষক দিবস উপলক্ষে এ বছর দেশের মোট ৪৫ জন শিক্ষককে এই সম্মান দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন পশ্চিম মেদিনীপুরের কুচলাচাটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা তনুশ্রী দাস এবং নিউ টাউনের দিল্লি পাবলিক স্কুলের শিক্ষিকা মধুরিমা আচার্য
News18
News18
advertisement

শিক্ষা মন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতি বছর শিক্ষক দিবসের আগে ঘোষণা করা হয় এই পুরস্কার। গত বছর এ রাজ্য থেকে আশিসকুমার রায় এবং প্রশান্তকুমার মারিক এই সম্মান পেয়েছিলেন। তবে চলতি বছর তালিকায় বেসরকারি স্কুলের শিক্ষিকার নামও থাকায় নতুন করে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। প্রশ্ন উঠছে, ক্রমশ কি বেশি করে বেসরকারি স্কুলের শিক্ষকরা জাতীয় স্তরে জায়গা করে নিচ্ছেন?

advertisement

আমেরিকায় দারিদ্র্যের দিন শুরু! ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য আরও এক ধাক্কা!  নতুন রিপোর্টে ব্যাপক চাঞ্চল্য! 

দৃষ্টিহীন হয়েও শিক্ষার আলো দিচ্ছেন নীলরতন! ছাত্র-ছাত্রীদের প্রিয় এই শিক্ষক যেন সমাজের কাছে হয়ে উঠেছেন দৃষ্টান্ত

আগামী ৫ সেপ্টেম্বর দিল্লির বিজ্ঞানভবনে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন। এই পুরস্কারের অর্থমূল্য ৫০,০০০ টাকা।

advertisement

তবে শিক্ষামহলে আলোচনা শুরু হয়েছে— দু’বছরে পুরস্কৃত শিক্ষকের সংখ্যা কেন এতটা কমে গেল? একসময় যেখানে শতাধিক শিক্ষককে সম্মানিত করা হত, সেখানে এ বছর সেই সংখ্যা নেমে দাঁড়িয়েছে ৪৫। বঙ্গীয় শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতির সাধারণ সম্পাদক স্বপন মণ্ডল এর কড়া সমালোচনা করে বলেছেন, “যখন কোনও পুরস্কার দেওয়া হয়, তা যোগ্যতার ভিত্তিতেই হওয়া উচিত। কিন্তু আবেদন করে চাইতে হবে কেন? এটাকে শিক্ষক সমাজের অপমান বলেই মনে করি।”

advertisement

অন্যদিকে, পশ্চিম মেদিনীপুরের প্রত্যন্ত হিজলি সংলগ্ন কুচলাচাটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা তনুশ্রী দাস স্কুলে নানা অভিনব উদ্যোগে দীর্ঘদিন ধরে নজর কেড়েছেন। পড়ুয়াদের জন্য রয়েছে সঞ্চয়ের ব্যাঙ্ক, শুশ্রূষা হাসপাতাল, সব্জি বাগান, ফলের বাগান এবং ভেষজ উদ্যান। প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীর জন্য চালু রয়েছে ছোট্ট ‘লক্ষ্মীর ভাঁড়’, যেখানে প্রতিদিন তারা সামান্য অর্থ জমিয়ে রাখে, যা ভবিষ্যতে উচ্চশিক্ষায় কাজে লাগে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

এদিকে, দিল্লি পাবলিক স্কুলের মধুরিমা আচার্য আধুনিক প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনী পদ্ধতির মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের হাতেকলমে শেখানোর উপর জোর দেন। নিত্যনতুন শিক্ষণ-পদ্ধতি ব্যবহার করে পড়াশোনাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছেন তিনি।

বাংলা খবর/ খবর/শিক্ষা/
বাংলার গর্বের মুহূর্ত! 'জাতীয় শিক্ষক' সম্মান পেলেন পশ্চিমবঙ্গের দুই শিক্ষিকা! চিনে নিন তাঁদের
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল