বর্তমানে রাজ্য স্কুল শিক্ষা দপ্তরের কাছে এমন আবেদন জমা পড়েছে ১৫০০-রও বেশি। কারা যোগ্য, আর কারা অযোগ্য—এই তালিকা তৈরি করতে বলা হয়েছে সমস্ত জেলার প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি স্কুলের বিদ্যালয় পরিদর্শকদের (DI)। নির্দেশ অনুযায়ী, আগামী তিন দিনের মধ্যে প্রতিটি পরিদর্শককে নিজেদের জেলার আবেদনকারীদের তথ্য বিশ্লেষণ করে রিপোর্ট পাঠাতে হবে দপ্তরের কাছে।
advertisement
চাকরিহারা শিক্ষকদের মধ্যে কেউ কি আগের চাকরিতে ফিরতে চান? বড় পদক্ষেপ করল শিক্ষা দফতর
বিশদ তথ্য যাচাইয়ের নির্দেশ
প্রত্যেক আবেদনকারীর ক্ষেত্রে নিচের তথ্যগুলি যাচাই করতে বলা হয়েছে—
- তিনি আগে কোন স্কুলে চাকরি করতেন
- ২০১৬ সালের SLS-T পরীক্ষার ভিত্তিতে কোন স্কুলে যোগদান করেছিলেন
- তাঁর নিয়োগপত্র এবং অ্যাপ্রুভালের কাগজপত্র ছিল কি না
- বেতন নিয়মিত পেতেন কি না
- বদলি হয়ে অন্য কোথাও গিয়েছিলেন কি না
এই সমস্ত তথ্য নির্দিষ্ট ফরম্যাটে জমা দিতে হবে। দফতর পক্ষ থেকে সেই ফরম্যাটও ইতিমধ্যেই পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট পরিদর্শকদের কাছে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শিক্ষা দফতর একদিকে যেমন সুপ্রিম কোর্টের রায়কে কার্যকর করতে চায়, তেমনই আবেদনকারীদের ন্যায্য অধিকার যাতে নিশ্চিত করা যায়, সেটাও নিশ্চিত করতে চায় প্রশাসন। সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার ফলে এবার দ্রুত পদক্ষেপের দিকে এগোচ্ছে গোটা ব্যবস্থা।