আরও পড়ুন- বিরাট খবর! অধ্যাপক নিয়োগে বড় পরিবর্তন আনতে চলেছে কেন্দ্র? লাগবে না ডক্টরেট!
ইউনেসকোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, উগান্ডার পরে ভারতই হল সেই দেশ যেখানে এত দীর্ঘকাল ধরে স্কুলে পঠনপাঠন বন্ধ রাখা হয়েছে। একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের তরফে এই সমীক্ষা করা হয়েছে। কোভিড-১৯ সংক্রমণ ঠেকাতে বিশ্বজুড়েই অন্য সমস্ত কিছুর পাশাপাশি বন্ধ (Lockdown in Schools) রাখা হয়েছিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও।
advertisement
২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক জানিয়েছিল যে, রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলি কোভিড স্বাস্থ্যবিধি মাথায় রেখে এবং সংশ্লিষ্ট সমস্ত কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে আবার স্কুল খোলার বিষয়ে ভাবনাচিন্তা করতে পারে। “ভয়ঙ্কর কোভিড-১৯ সংক্রমণের কারণে দেশে এবং বাইরেও স্কুল কলেজ বন্ধ (Lockdown in Schools) থাকায় শিক্ষাব্যবস্থার বিপুল ক্ষতি হয়েছে। এই সংকটের মুখে পড়ে শিক্ষার সঙ্গে পড়ুয়াদের যোগাযোগ টিকিয়ে রাখতে রাজ্য, কেন্দ্র এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলিকে অনলাইন শিক্ষার (Online Education) উপর জোর দিতেই হয়েছিল,” বলেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন- নিয়োগে নয়া দিশা, OBC প্রার্থীদের ক্ষেত্রে যোগ্যতার কড়াকড়ি ৫% শিথিল
তিনি আরও জানান, যে যে অঞ্চলে ডিজিটাল সুযোগসুবিধা যেমন মোবাইল ফোন বা ইন্টারনেট পরিষেবা উপলব্ধ ছিল না সেখানে সরকার কমিউনিটি রেডিওর মাধ্যমে বা সিবিএসইর পডকাস্ট শিক্ষাবাণীর মধ্য দিয়ে শিক্ষাপ্রদানে নানাবিধ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিল শিক্ষা দফতর। পড়ুয়াদের টেক্সট বই বা কর্মপত্রও প্রদান করা হয়েছিল। অন্নপূর্ণার বক্তব্য, “যে যে জায়গায় অনলাইন শিক্ষার সুবিধা নেই, সেই সব প্রান্তিক অঞ্চলে মোবাইল স্কুল, ভার্চুয়াল স্টুডিও, ভার্চুয়াল ক্লাসরুম, কন্টিনিউয়াস লার্নিং প্ল্যান, ট্যাবলেট দেওয়ার খাতে 'সমগ্র শিক্ষা' প্রকল্পের তহবিল ব্যবহার করা হয়েছে।” অন্নপূর্ণা দেবী বলেন, “২০২২-২০২৩ সালের কেন্দ্রীয় বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দ বাড়িয়ে হয়েছে ১,০৪,২৭৮ কোটি টাকা, যা গতবারের তুলনায় ১২ শতাংশ বেশি।”