সূত্রের খবর অনুযায়ী শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু (Bratya Basu) ইতিমধ্যেই কমিশনকে গ্রন্থাগারিক নিয়োগ শুরু করার জন্য নির্দেশ দিয়ে দিয়েছেন। রাজ্যে গ্রন্থাগারিক পদে মোট শূন্যপদের সংখ্যা ১ হাজার বেশি। নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রার্থীদের লাইব্রেরি অ্যান্ড ইনফরমেশন সায়েন্সে (Library and Information Science) ব্যাচেলর (Bachelor) ডিগ্রি থাকতে হবে। পরীক্ষা হবে দু’ধাপে। প্রথমটি প্রিলিমিনারি (Preliminary) এবং দ্বিতীয়টি মেইন (Main)। যদিও এই নিয়ে এখনও সরকারি কোনও নির্দেশিকা আসেনি।
advertisement
এদিকে গ্রুপ সি এবং ডি পদে শিক্ষাকর্মী নিয়োগ নিয়ে সরকারের তরফ থেকে এখনও বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি। এর মাধ্যমে রাজ্যে উচ্চ প্রাথমিক, মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক মিলিয়ে কমপক্ষে ১৫ হাজার স্কুলে আবারও নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করছে চলেছে এসএসসি। প্রসঙ্গত, এর আগে ২০১২ সালে শেষবার এই পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছিল। সবমিলিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ হয় ২০১৩ সালে।
এদিকে রাজ্যে আপার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া এখনও আইনি জটিলতায় আটকে রয়েছে। কমিশন এর আগে হাইকোর্টের কাছে চার সপ্তাহ সময় চেয়েছিল লিখিত পরীক্ষায় পাশ করা প্রার্থীদের ইন্টারভিউয়ের তারিখ ঘোষণা করার জন্য। কিন্তু সেই সময়সীমা ইতিমধ্যে পেরিয়ে গিয়েছে। অন্যদিকে, আপার প্রাইমারিতে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে কলকাতা হাইকোর্ট কমিশনকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে। এরমধ্যেই নিয়োগপ্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।