কৈশোরের ব্যর্থতায় তিনি ভেঙে পড়েননি৷ বরং জীবনের দৃঢ় সঙ্কল্পকে সম্বল করে ২২ বছর বয়সেই তিনি পেরিয়ে যান ইউপিএসসি পরীক্ষার চৌকাঠ৷ প্রথম প্রচেষ্টাতেই সফল হন কঠোর প্রতিযোগিতামূলক এই পরীক্ষায়৷
ভুল থেকই শিক্ষা নিয়েছিলেন অঞ্জু৷ বুঝতে পরেছিলেন স্কুলের পড়ার সময় সঠিক সময়ে পড়া এগিয়ে রাখেননি বলেই পরীক্ষার আগে শেষ মুহূর্তে হাবুডুবু খেতে হয়েছিল৷ তাই কলেজজীবনে সেই ভুলের পুনরাবৃত্তি করেননি৷ হাতে সময় থাকতেই সম্পূর্ণ করতেন সিলেবাস৷
advertisement
এই পদক্ষেপের ফল পেতে দেরি হয়নি৷ তিনি ছিলেন কলেজে স্বর্ণপদকজয়ী৷ বিএসসি এবং এমবিএ সম্পূর্ণ করে তিনি সফল হন ইউপিএসসি পরীক্ষাতেও৷
চাকরির প্রথম পর্বে তিনি ছিলেন অ্যাসিস্ট্যান্ট কালেক্টর৷ বর্তমানে কর্মরত প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি পদে৷ জানান, জীবনের কঠিন সময়ে তিনি পাশে পেয়েছেন মাকে৷ তিনি মেয়েকে বরাবর মনোবল এবং অনুপ্রেরণা দিয়ে গিয়েছেন৷