দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বাঁকুড়া জেলা স্কুলের সৌম্যজিৎ দত্ত। তৃতীয় হয়েছে ব্রতীন মণ্ডল। ব্রতীন শান্তিপুর মিউনিসিপ্যাল হাইস্কুলের ছাত্র।চতুর্থ হয়েছে অঙ্কিত মণ্ডল। অঙ্কিত হাওড়ার বাসিন্দা। লিলুয়া কেজরিওয়াল বিদ্যাপীঠের ছাত্র। পঞ্চম স্থান দখল করেছে ব্যাঙ্গালুরুর বাসিন্দা গৌরব দাস। গৌরব ব্যাঙ্গালুরু নারায়ণা টেকনো স্কুলের ছাত্র।
advertisement
ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে দিল্লি পাবলিক স্কুল (রাজারহাট) মেগাসিটি কলকাতার ছাত্র আয়ুষ গুপ্ত। সপ্তম স্থানটি দখল করেছে কলকাতার আর্মি পাবলিক স্কুলের ঋতম দাশগুপ্ত। ঋতম বাঘাযতীনের বাসিন্দা। অষ্টম হয়েছে সপ্তাশ্ব ভট্টাচার্য। বি ডি মেমোরিয়াল ইন্টারন্যাশনালের ছাত্র সপ্তাশ্ব ভট্টাচার্য। নবম স্থানে রয়েছে দমদমের সেন্ট স্টিফেন মিশনারি স্কুলের ঋষি কেজরিওয়াল। দশম হয়েছে বালিগঞ্জ গভর্মেন্ট হাইস্কুলের সৌহার্দ্য দত্ত।
কোথায় জানা যাবে ফলাফল?
অনলাইনেই পরীক্ষার্থীরা ফলাফল জানতে পারবেন। wbjeeb.nic.in এবং wbjeeb.in এই দুটি সাইটে ক্লিক করলেই ফলাফল জানতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। বিকেল সাড়ে তিনটে থেকে অনলাইনে ফলাফল জানা যাবে। তার আগে সাংবাদিক বৈঠক করে ফলাফল জানায় বোর্ড। সল্টলেকের সেক্টর ফাইফের বোর্ডার দফতর থেকে সাংবাদিক বৈঠক করে পরীক্ষার ফলাফল এবং পরীক্ষার্থীদের ব়্যাঙ্ক প্রকাশ করা হয়।
কয়েকদিন আগেই মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমির পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। দুটি পরীক্ষাতেই ১০০ শতাংশ পাশ করেছে। মাধ্যমিকে ১০০ শতাংশ পরীক্ষার্থী পাস করেছে এই বছর। তবে মেধা তালিকা প্রকাশিত হয়নি তার কারণ করোনার কারণে এবার লিখিত মাধ্যমিক পরীক্ষা হয়নি। কেবল নবম ও দশম শ্রেণির নম্বরের ভিত্তিতে ইন্টারনাল অ্যাসেসমেন্টের সাহায্যে পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। ১০০ শতাংশ পরীক্ষার্থীকে পাস করানো নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। তার পরে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রথমে ৯৭ শতাংশ পরীক্ষার্থীকে পাশ করানোর কথা ঘোষণা করে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। তারপরে এই নিয়ে জেলায় জেলায় বিক্ষোভ শুরু হয়।ছাত্রছাত্রীরা পরীক্ষায় পাশ করানোর দাবিতে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। তারপরেই ১০০ শতাংশ পাসের কথা জানানো হয় উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের পক্ষ থেকে।