এই ৬০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৪০ জন মেয়ে শিক্ষার্থীকে নির্বাচন করা হবে প্রথম থেকে দশম শ্রেণীর মধ্যে। অন্য দিকে বাকি ২০ জন শিক্ষার্থীকে নির্বাচন করা হবে একাদশ থেকে স্নাতক স্তরের শিক্ষার্থীদের মধ্যে।
জানা গিয়েছে, শিক্ষার্থীদের প্রাপ্ত এই ভাতা সরাসরি তাদের পিতা-মাতার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হতে পারে। মা-বাবার অ্যাকাউন্ট ছাড়াও স্কুল কর্তৃপক্ষের অ্যাকাউন্টগুলিতেও স্থানান্তরিত হতে পারে প্রাপ্ত ভাতার টাকা।
advertisement
কিন্তু কী ভাবে পাবেন এই ভাতার সুবিধা? এবং কারাই বা এই ভাতার আওতায় আসবেন? এই সুবিধাটি পেতে হলে প্রথমেই আপনাকে www.arthlabh.com ভিজিট করতে হবে। আবেদনকারী সমস্ত শিক্ষার্থীদের একটি ফর্ম পূরণ করে তা এই ওয়েবসাইটে জমা দিতে হবে। যাদের পরিবারের মাসিক আয় ১০,০০০ টাকারও কম কেবলমাত্র তাদেরকেই এই সহায়তা দেওয়া হবে।
আবেদন জানানোর জন্য ফর্মে অবশ্যই বাবার নাম, পরিবারের মোট সদস্য সংখ্যা, বাবার পেশা, মায়ের পেশা, জন্ম তারিখ, পরিবারের আয়, ঠিকানা এবং কন্টাক্ট নম্বর, প্রার্থীর নিজের ফটো, বিদ্যালয়ের ঠিকানা, বিদ্যালয়ে ফি জমা দেওয়ার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, বাবার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের বিশদে ফিল আপ করতে হবে।
নিয়ম এবং শর্তাদি-
শর্ত ১: এখানে প্রদত্ত সমস্ত তথ্য অবশ্যই সর্বাগ্রে সত্য হতে হবে। তথ্য যদি সঠিক না হলে তবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। এটির সঙ্গে শিক্ষার্থীদের স্কুল আইডি কার্ড যুক্ত করতে হবে।
শর্ত ২: শিক্ষার্থীর দেওয়া তথ্য যেমন কোনও ভবাবেই ভুয়ো হওয়া চলবে না, ঠিক তেমনই, এই ভাতার আওতায় যে সমস্ত শিক্ষার্থীরা পড়বেন তাঁরা যদি পরে চাকরি পান, তবে তাঁদের এই একই ভাতার আওতায় ৩০০ বা ৫০০ টাকার যে কোনও শ্রেণির একটি ছাত্র ছাত্রীকে সহায়তা করতে হবে।