আরও পড়ুনঃ মাধ্যমিকের ফলাফলে ছেলে-মেয়েদের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই, পাশের হারে শেষে এগিয়ে গেল কারা?
ডেটা সায়েন্স:
ডেটা ট্রেন্ড সম্পর্কে যাঁদের জ্ঞান রয়েছে এবং যাঁরা এই বিষয়টিকে সহজবোধ্য ভাবে ব্যাখ্যা করতে পারেন, তাঁরা অনায়াসে ডেটা সায়েন্টিস্ট হয়ে উঠতে পারবেন। আর ডেটা সায়েন্টিস্টদের বেতন ইঞ্জিনিয়ারদের প্রায় কাছাকাছিই। আর ডেটা সায়েন্স নিয়ে কেরিয়ার বানাতে হলে শিক্ষার্থীদের ডেটা সায়েন্স বিষয়ের উপর বিএসসি অথবা বিসিএ করতে হবে। তাছাড়া স্ট্যাটিসটিক্সের উপরেও বিএসসি করতে পারবেন তাঁরা।
advertisement
আর্কিটেকচার:
এটি এমন একটি ক্ষেত্র, যা সৃজনশীলতা এবং অ্যানালিটিক্যাল স্কিলের উন্নতি করে। আর যাঁরা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তাঁরা অনায়াসে এই ফিল্ডে আসতে পারেন। কারণ ডিজাইন থেকে শুরু করে প্রজেক্ট ডেভেলপমেন্টে ব্যাপক ভাবে অঙ্কের ব্যবহার দেখা যায়। এই ক্ষেত্রে কেরিয়ার শুরু করার জন্য ব্যাচেলর অফ আর্কিটেকচার করা যেতে পারে।
রিসার্চ সায়েন্টিস্ট:
রিসার্চ সায়েন্টিস্টদের কাজ হল মূলত গবেষণা করা, তথ্য বিশ্লেষণ করা এবং সমাধানে পৌঁছনো। যা কোনও সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানকে এক নয়া অন্তর্দৃষ্টি দিতে পারে। এই বিষয়ে কেরিয়ার গড়তে গেলে পদার্থবিদ্যা, অঙ্ক এবং রসায়নে বিএসসি করতে হবে। এরপর তাঁরা রিসার্চ বা গবেষণার কাজ চালিয়ে যেতে পারবেন।
আরও পড়ুনঃ মাধ্যমিক ২০২৫-এর মেধাতালিকায় মোট ৬৬! কোন জেলার মাথায় সেরার সেরা মুকুট?
অ্যাভিয়েশন:
এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের হাতে দুটি মূল বিকল্প থাকে। এর মধ্যে অন্যতম হল – কোনও পাইলট প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ নিয়ে পাইলট হওয়া যেতে পারে। এরপর বিবিএ পাঠ সম্পন্ন করে অ্যাভিয়েশন নিয়ে পড়াশোনা করতে পারেন তাঁরা। নিজের ব্যক্তিগত পছন্দ অনুযায়ী এই ক্ষেত্রে কেরিয়ার বেছে নেওয়া যেতে পারে।
ফরেন্সিক সায়েন্স:
বৈজ্ঞানিক কৌশল এবং নীতি ব্যবহার করে আইনি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করাটাই হল এই ফরেন্সিক সায়েন্সের মূল বিষয়। ফরেন্সিক সায়েন্স, ফরেন্সিক বায়োলজি কিংবা ফরেন্সিক প্যাথোলজির মতো বিষয়ে বিএসসি করে এই ফিল্ডে প্রবেশ করা যেতে পারে।