জ্ঞান হওয়া ইস্তকই ছোট এলাচের খেতে কাজ করা শুরু৷ তামিলনাড়ুর ঠেনি জেলায় আদি বাস হলে, পরবর্তীকালে কমলাক্কেনির পরিবার চলে আসে কেরলের বন্দনমেদুতে৷
বেশ কিছুদিন হল কেরল সরকারের সম্পূর্ণম শাস্ত্র সাক্ষরতা প্রকল্পের অধীনে নিজের নাম নথিভুক্ত করেছিলেন কমলা৷ এই প্রকল্পের মাধ্যমে প্রবীণ ব্যক্তিদের যত্ন সহকারে লেখাপড়া সেখানোর বিষয়ে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে সে রাজ্যের সরকার৷ অদম্য ইচ্ছা, অধ্যবসায় এবং পরিশ্রম করে বর্তমানে তামিল এবং মালায়লাম দুই ভাষাতেই সমান দক্ষ হয়ে উঠেছেন কমলা৷ স্বাক্ষরতা প্রকল্পের পরীক্ষায় ১০০ র মধ্যে ৯৭ নম্বর পেয়েছেন তিনি৷ তাঁকে দেখে অনুপ্রাণিত প্রকল্পের বাকি প্রবীণ সদস্যেরা৷
advertisement
আরও পড়ুন: গরমে এখন শুধুই 'ছুটি ছুটি' নয়! বিদেশি ধাঁচে থেকে এ রাজ্যেও চালু হতে চলেছে ‘সামার ক্যাম্প’
কমলাক্কানির নাতি বলেন, ‘‘সামনের মাসেই ঠাকুমা ১০৯ বছর পূর্ণ করবে৷ অনেক দিন থেকেই দেখছি ঠাকুরমার লেখাপড়ার দিকে খুব ঝোঁক৷ খুব শেখার ইচ্ছে৷ এর আগে কিছুদূর পড়াশোনা করেছিলেন তামিলনাড়ুতে৷ এখানে ফের সম্পূর্ণম শাস্ত্র প্রকল্পের অধীনে নাম নথিভুক্ত করেন৷ এখন তো সবচেয়ে বেশি নম্বর পেয়ে সরকারের কাছে সম্মান স্মারকও পেয়েছেন উনি৷’’