এরপর কেরালায় যায় সে। কিন্তু বিয়ের আইনি পক্রিয়া না মানায় তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এরপর সে জামিনে মুক্ত হয়ে ঘরে আসে। এরমধ্যে আবারও মেয়ের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের চেষ্টা করে সে।
আরও পড়ুনঃ ইচ্ছে হলেই 'এ ভাবে' কান খোঁচান? সাবধান...! কালা হয়ে যেতে পারেন যে কোনও দিন
advertisement
কিন্তু এ বার আর রাজি হয়নি মেয়ে। ফলে বাড়িতে সবসময় মনমরা হয়ে থাকত শংকর। বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে দেখা করে প্রায় ছেড়েই দিয়েছিল। এই ঘটনার পর মেয়েটির বাপের বাড়ির পরিবারের লোকজনের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের চেষ্টা করে ছেলেটির পরিবার।
এর মধ্যেই শুক্রবার বাড়ির কিছু দূরে ছেলেটির ঝুলন্ত দেহ দেখতে পায় প্রতিবেশীরা। খবর যায় নামখানা থানায়। এরপর পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে কাকদ্বীপ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের পুলিশ মর্গে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। এই ঘটনায় অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এই ঘটনার পর এলাকায় নেমেছে শোকের ছায়া।
নবাব মল্লিক