আরও পড়ুন: শীতবস্ত্র নেই কেন, ক্ষুব্ধ মমতা! বক্তব্য থামিয়ে মঞ্চেই বসে রইলেন মুখ্যমন্ত্রী
নির্মমভাবে বান্ধবীকে খুন করার অভিযোগে গত ১২ ডিসেম্বর আফতাবকে গ্রেফতার করে দিল্লি পুলিশ। প্রায় ২০০ পুলিশ এই ঘটনার তদন্ত করছে। আর তাতেই সামনে এসেছে নতুন তথ্য। আফতাবের হাত ধরে মুম্বই ছেড়ে দিল্লিতে বাসা বাধলেও আফতাবের সাম্প্রতিক কাজকর্ম মোটেই ভাল ঠেকছিল না শ্রদ্ধার। আফতাবের সঙ্গে সম্পর্কে দাঁড়ি টানতে চাইছিল সে। এমনকি, শ্রদ্ধার বন্ধুদের একাংশের মতে, আফতাবের সঙ্গে শ্রদ্ধার ব্রেক আপ-ও হয়ে গিয়েছিল শ্রদ্ধার। ব্রেক আপের পরে দু'জনে ফ্ল্যাটমেটের মতোই মেহরৌলির ফ্ল্যাটে থাকছিল। সূত্রের খবর, শ্রদ্ধা যে তাকে ছেড়ে দিচ্ছে, সেই বিষয়টাই হজম করতে পারছিল না আফতাব। তার জেরেই সে শ্রদ্ধাকে খুন করার পরিকল্পনা করে।
advertisement
আরও পড়ুন: 'সরকার একটা দোষ করলে গালাগালি খাই আমি', হিঙ্গলগঞ্জের সভায় আক্ষেপ মমতার
সম্প্রতি, আদালতে শ্রদ্ধা খুনে অভিযুক্ত আফতাব আমিন পুণেওয়ালার আইনজীবী দাবি করেন, ইচ্ছাকৃত ভাবে নয়, শ্রদ্ধার মৃত্যু রাগের মাথায় হঠাৎ করে ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনা। সেই তত্ত্ব কতটা বিশ্বাসযোগ্য তা যাচাই করতে ইতিমধ্যেই আদালতের কাছে আফতাবের নার্কো টেস্টের অনুমতি চেয়েছে দিল্লি পুলিশ। আগামী ১ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা হওয়ার কথা। তার আগে সোম এবং মঙ্গলবার দফায় দফায় দিল্লির একটি ফরেন্সিক ল্যাবরেটরিতে পলিগ্রাফ টেস্টও হয়েছে আফতাবের।