মিরর-এ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই যুবকের অভিযোগ, তিনি কাজ শেষে বাড়ি ফিরছিলেন। সেই সময়ে একটি গাড়ি করে বেশ কয়েকজন মহিলা এসে ঠিকানা জিজ্ঞাসা করে। ওই যুবকের হাতে একটি কাগজ ধরিয়ে দেওয়া হয়। কাগজ দেখে ঠিকানা বলার আগেই ওই যুবককে জোর করে গাড়ির ভিতর ঢুকিয়ে দেয় মহিলারা।
যুবকের দাবি, এর পরেই তার চোখে একধনের স্প্রে করে দেওয়া হয়। তার ফলে যুবক ঠিকমতো দেখতেও পাচ্ছিলেন না। সেই সময়ে রাস্তাও নির্জন ছিল। ফলে তার চিকারও কেউ শুনতে পারেনি। অভিযোগ, যুবককে গাড়ির ভিতরের সিটে বেঁধে রাখা হয়। চলন্ত গাড়িতেই ওই যুবককে যৌন নির্যাতন চালানো হয়। পরে একটি নির্জন স্থানে নিয়ে গিয়ে যুবককে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ।
advertisement
নির্যাতিতা যুবকের দাবি, মোট ৪ জন মহিলা ছিল। প্রত্যেকে ইংরাজি ভাষায় কথা বলছিল। কিন্তু তাঁর সঙ্গে পঞ্জাবি ভাষাতেই কথা বলছিল অভিযুক্ত মহিলারা। শেষে রাত ৩টে নাগাদ নির্জন একটি স্থানে যুবককে ফেলে দেওয়া হয় গাড়ি থেকে। অনেক কষ্টে শেষে বাড়ি ফিরে আসেন ওই যুবক।
আরও পড়ুন, গুজরাতে পদ্মরাজ লাগাতার ৭ বার! ১২ ডিসেম্বর শপথ ভূপেন্দ্রর, থাকবেন মোদি-শাহ
তিনি জানিয়েছেন, বাড়ি ফিরে আসার পরে স্ত্রীকে গোটা ঘটনাটি তিনি খুলে বলেন। কিন্তু তাঁর স্ত্রী অন্য ঝামেলার ভয়ে পুলিশের কাছে যেতে নিষেধ করেন।
আরও পড়ুন, গুজরাতেও খাতা খুলল আপ, বিরোধী মুখ কেজরীওয়াল? তৃণমূলই বিকল্প, দাবি কুণালের
স্থানীয় মিডিয়ার কাছে বিষয়টি নিয়ে মুখ খোলেন তিনি। তারপরে গোটা বিষয়টি ভাইরাল হয়। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, পঞ্জাব পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। তবে এখনও কাউকে গ্রেফতার করেনি পুলিশ।
