মধ্যপ্রদেশ থেকে ধৃত আব্দুল রাকিব কুরেশির ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত এসটিএফ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে ব্যাংকশাল আদালত। এদিন ব্যাংকশাল আদালতে পেশ করা হয় তাকে। সরকারি আইনজীবীর দাবি, আব্দুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ জঙ্গিদের ফিনান্স করত, সংগঠনের প্ল্যানিং করত, টেররিস্টদের লজিস্টিক সাপোর্ট দিত। এমনকী অস্ত্র থেকে শুরু করে, মোবাইল, চিপ, মানি ব্যাগ, টাকা, পেন ড্রাইভ, জেহাদি বই পাওয়া গিয়েছে। তাতে সে যে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহী কার্যকলাপে লিপ্ত ছিল তার প্রমাণ মিলেছে।
advertisement
আরও পড়ুন: মাঝ আকাশে বিমানে প্রস্রাবের পর এবার টার্মিনালে, দিল্লি বিমানবন্দরে মারাত্মক কাণ্ড!
সন্ত্রাসবাদী হামলারও ছক ছিল তার। গোটা দেশে এই জঙ্গিদের জাল ছড়িয়ে গিয়েছে। দেশের নিরাপত্তার জন্যই এর হেফাজতের প্রয়োজন। কুরেশির নোটবুকে থেকে জেহাদি চ্যানেলের সঙ্গে যুক্ত থাকার প্রমাণও মিলেছে। যুবকদের মগজধোলাই করে নিয়ে স্লিপার সেল চালানোর প্রয়াস ছিল রাকিবের। সাদ্দামকে জেরা করে আব্দুল রাকিব কুরেশি নাম পাওয়া যায়। ১৩ তারিখ পর্যন্ত ট্রানজিট রিমান্ডে পাওয়াতে কলকাতায় নিয়ে আসা হয়েছে রাকিবকে। তাকে জেরার প্রয়োজন রয়েছে।
আরও পড়ুন: অবশেষে সামনে এল ছবি, আদিল খানকে বিয়ে করার দাবি রাখি সাওয়ান্তের!
পাশাপাশি হাওড়া থেকে ধৃত সাদ্দাম, সৈয়দদের থেকে হামলা করার পরিকল্পনার নমুনা পাওয়া গিয়েছে। খিদিরপুরের বৈঠকে আসার সময় এসটিএফ সাদ্দাম ও সৈয়দকে গ্রেফতার করে। এই ঘটনায় সাক্ষীর ১৬৪ ধারায় গোপন জবানবন্দী আবেদন করা হয়। সেই আবেদন মঞ্জুর করেন ব্যাঙ্কশাল আদালতের বিচারক। এই আইএস জঙ্গি সংগঠনে আরও বড় মাথা জড়িত বলে দাবি এসটিএফের গোয়েন্দাদের।
