স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, হাটপুকুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা ইয়ামিন মোল্লা পেশায় মাংস বিক্রেতা। এদিন মাংস নিয়ে পাড়ায় বিক্রি করতে বেরিয়েছিলেন। তেঁতুলবেড়িয়া গ্রামে মাংস বিক্রি করার সময় বচসা হয় ইউনুছ, নারান আলি, আবুজুদ্দিন, গিয়াস উদ্দিন মোল্লাদের সঙ্গে। মাংসের মধ্যে হাড় বেশি থাকার অভিযোগ তুলে ইয়ামিনকে তারা আচমকা লাঠি, রড, ধারালো দা দিয়ে বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ।
advertisement
আরও পড়ুন: কথায় কথায় মেয়েদের মুড পরিবর্তন কি আসলে ন্যাকামি? কেন হয় মুড সুইং জানেন?
আরও পড়ুন: শ্যাম্পুর আগে কন্ডিশনার ব্যবহার করলে চুলের কী হয় জানেন? উত্তর জানলে এটাই করতে চাইবেন!
খবর পেয়ে ভাইকে উদ্ধার করতে হাজির হয় রহিম ও আমির আলি। অভিযোগ, তাদেরকেও বেধড়ক মারধর করা হয়। ঘটনায় গুরুতর জখম হয় একই পরিবার তিন ভাই। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে। চিকিৎসার জন্য ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যায়। বর্তমানে জখম তিন ভাই ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অন্যদিকে, নারান আলি,ইউনুছ মোল্লাদের দাবী,ইয়ামিন তার ভাইদের ডেকে এনে আমাদের মারধর করে। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ক্যানিং থানার পুলিশ।
সুমন সাহা