TRENDING:

অনুব্রতর ২ রাইসমিলের বিরুদ্ধে শুরু হয় CID তদন্ত, রহস্যজনকভাবে বন্ধও হয়ে যায়! চাঞ্চল্যকর তথ্য

Last Updated:

CID started investigation against Anubrata Mondal 2 Rice mills: বীরভূমে অনুব্রত মণ্ডলের তত্ত্বাবধানে চলা মূল দুটি রাইস মিল ভোলে বোম রাইস মিল (কালিকাপুর, বোলপুর)  এবং শিব শম্ভু রাইস মিল নিয়ে (বাঁধ গোড়া, শান্তি নিকেতন) বিস্তর অভিযোগ রয়েছে খাদ্য দফতরের।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#বোলপুর:  বীরভূমে অনুব্রত মণ্ডলের তত্ত্বাবধানে চলা মূল দুটি রাইস মিল ভোলে বোম রাইস মিল (কালিকাপুর, বোলপুর)  এবং শিব শম্ভু রাইস মিল নিয়ে (বাঁধ গোড়া, শান্তি নিকেতন) বিস্তর অভিযোগ রয়েছে খাদ্য দফতরের।কিন্তু জেলার ফুড কন্ট্রোলার থেকে আরম্ভ করে ফুড ইন্সপেক্টর কেউ কিছু বলতে পারতেন বীরভূমের বাহুবলী অনুব্রতকে। সকলেরই দাবি, 'কার ঘাড়ে কটা মাথা!'।
advertisement

কেষ্টর গ্রেফতারির পরে অনেকেরই  দাবি, সরকারের থেকে অনুব্রতর রাইস মিলে ধান যেত, কিন্তু সেই ধান থেকে পাওয়া চাল কোনওদিন সরকারের ঘরে যেত না। বরং ঝাড়খণ্ড থেকে কিনে আনা কাঁকড় মেশানো চাল সরকারের ভাঁড়ারে পৌঁছে যেত।

আরও পড়ুন: তদন্তে সহযোগিতা করছেন না, হেফাজতে চাইবে সিবিআই? আজ ফের আদালতে অনুব্রত

advertisement

ভোলে বোম রাইস মিল (কালিকাপুর, বোলপুর)

শুধু এই দুটি নয়, কমপক্ষে ৭-৮টি রাইস মিল ব-কলমে চালান অনুব্রত। সে সবই তাঁর আত্মীয়দের নামে। তবে ভোলে বোম ও শিব শক্তি রাইস মিল দুটি পশ্চিমবঙ্গ সরকারের খাদ্য দফতরের সঙ্গে কাজ করে। ওই দুটি খাদ্য দফতররের অনুমোদিত রাইস মিল, ফলে সরকার ধান দেয় সেই দুটিকে।ধান ভাঙানো বাবদ রাইসমিলকে নির্ধারিত খরচও দেয় খাদ্য দফতর। কিন্তু অনুব্রত নাকি কোনও চালই দিতেন না খাদ্য দফতরকে। খুব চাপ বাড়লে নিম্ন মানের চাল সরবরাহ করা হয়, এমনই অভিযোগ। এ ভাবে সরকারের কোটি কোটি টাকা ভুয়ো বিল করে আত্মসাৎ করতেন অনুব্রত। জেলার খাদ্য দফতরের আধিকারিকদের দিয়ে জোর করে ভয় দেখিয়ে বিল পাস করিয়ে নিতেন।

advertisement

আরও পড়ুন: নজিরবিহীন পদক্ষেপ! দিল্লির উপ-মুখ্যমন্ত্রীর ফোন, কম্পিউটার বাজেয়াপ্ত করল সিবিআই

খাদ্য দফতর সূত্রে খবর, ২০১৬-২০১৭ সালে সিআইডি তদন্ত শুরু হয়েছিল অনুব্রত মণ্ডলের রাইস মিলগুলির বিরুদ্ধে। তদন্তে নেমে প্রচুর গড়মিল পেয়েছিল। কিন্তু সেই রিপোর্ট জমা পড়ার আগেই তদন্ত পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। হিসাব মত কোটি কোটি টাকা তছরুপ হয়েছে বলে দাবি খাদ্য দফতরের। এমনকি এখনও খাদ্য দফতর চাল বাবদ প্রচুর টাকা পায় বীরভূমের ওই চালের মিলগুলি থেকে। খাদ্য দফতরের কাছে কাগজে কলমে ওই মিলগুলো চালু রয়েছে। কিন্তু ভোলে বোম রাইস মিলে সিবিআই যাওয়ার পর দেখা যায়, ওই মিল বন্ধ ছিল। সূত্রের দাবি, ওই মিলে ধান-চাল ভর্তি থাকার কথা। কিন্ত তা কেন ছিল না? উঠছে প্রশ্ন।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

SHANKU SANTRA

বাংলা খবর/ খবর/ক্রাইম/
অনুব্রতর ২ রাইসমিলের বিরুদ্ধে শুরু হয় CID তদন্ত, রহস্যজনকভাবে বন্ধও হয়ে যায়! চাঞ্চল্যকর তথ্য
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল