অধীশার পড়তে ভালো লাগে সমস্ত বিষয়। সে দিনে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টার বেশি পড়াশোনা করত। পড়াশোনার পাশাপাশি নাচ করতে এবং বিভিন্ন সমাজসেবা মূলক কাজকর্ম করতে ভাল লাগে তার। অনেক ইচ্ছে থাকলেও ভবিষ্যতে সে ভালো কোনো চাকরি পেয়ে সমাজসেবা মূলক কাজে নিজেকে সম্পূর্ণ নিয়োজিত করতে চায়। এটাই এখন তার একমাত্র ইচ্ছে বলে জানিয়েছে অধীশা।
advertisement
আরও পড়ুন: উচ্চ মাধ্যমিকের প্রথম দশে ২৭২ জন! সবার সেরা দিনহাটার আদিশা, জানুন বিস্তারিত...
অধীশার বাবা হলেন প্রাথমিক স্কুল শিক্ষক আর মা স্বাস্থ্য দফতরের কর্মী। মেয়ের এই চূড়ান্ত সাফল্যের কারণে খুশি পরিবারের সকলেই। এছাড়া গোটা এলাকা জুড়ে আনন্দের পরিবেশ হয়ে রয়েছে। মেয়ে ভবিষ্যতে যা হতে চায় সেটাতেই খুশি অধীশার বাবা-মা। এছাড়া সকাল থেকেই এলাকাবাসীরা রীতিমত ভীড় করে রয়েছেন বাড়ি জুড়ে। স্কুলের প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন, "তাদের স্কুলের এই অত্যন্ত মেধাবী ছাত্রী অধীশার সাফল্যের কারণে খুশি স্কুলের শিক্ষকেরা সহ সকলে।"
---- স্বার্থক পণ্ডিত