আরও পড়ুন: নভেম্বরে বাজারে আইপিও ছেড়েছিল পেটিএম। দাম রাখা হয়েছিল ২১৫০ টাকা। ১৮ নভেম্বর এটা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হয়। কিন্তু ২ থেকে ৩ মাসের মধ্যে এর দাম নেমে আসে ১৫৬০ টাকায়। যা ইস্যু মূল্যেরও কম। গত ১৬ মার্চ এই স্টকটি ৬৩৪.৮০ টাকায় বন্ধ হয়েছে। অর্থাৎ গত কয়েকমাসে এই স্টকের দাম কমেছে ৫৯ শতাংশেরও বেশি।
advertisement
আরও পড়ুন: ধাক্কা ক্রেতাদের, দাম বাড়ল দেশের সর্বাধিক বিক্রিত ইলেকট্রিক গাড়ির,জানুন নতুন দাম
জোম্যাটো ৪০ শতাংশ ‘ছাড়’ দিচ্ছে: অনলাইন ফুড ডেলিভারি প্ল্যাটফর্ম জোম্যাটো গত বছরের জুলাইয়ে আইপিও ছাড়ে। ২৬ জুলাই ১২৬ টাকায় এই শেয়ার স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত করা হয়। কিন্তু তারপর থেকে একবারও মাথা তুলতে পারেনি জোম্যাটোর শেয়ার। বর্তমানে এর দাম যাচ্ছে ৭৬ টাকা। তালিকাভুক্তির পর থেকে ৪০ শতাংশ দাম কমেছে। এখন কেউ এই স্টক কিনতে চাইলে দারুণ সুযোগ।
পিবি টেক কমেছে ৪২ শতাংশ: পলিসিবাজারের শেয়ার গত বছরের নভেম্বরে স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হয়। এর মূল কোম্পানি পিবি ফিনটেক আইপিওতে ৯৮০ টাকা শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করেছিল। স্টকটি ১৫ নভেম্বর ১২০২ টাকায় তালিকাভুক্ত হয়। কিন্তু তারপর থেকে শুধুই পতন। ১৬ মার্চ এর দাম দাঁড়িয়েছে ৭০১ টাকা। এইভাবে, তালিকাভুক্তির পর থেকে এই স্টকের মূল্য প্রায় ৪২ শতাংশ কমেছে। বর্তমানে এটি আইপিওর চেয়েও সস্তায় পাওয়া যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: বাড়ির রান্নার গ্যাসের দাম বৃদ্ধির মধ্যে দাম কমল Commercial Cylinder-এর
৬২ শতাংশ কমেছে কারট্রেড: কারট্রেড টেক গত বছরের আগস্টে আইপিও চালু করেছিল। আইপিওতে শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৬১৮ টাকা। ২০ আগস্ট, এই স্টকটি স্টক এক্সচেঞ্জে প্রায় ১৫৮০ টাকায় তালিকাভুক্ত হয়েছিল। এই মুহূর্তে এর দাম চলছে ৫৬২.২৫ টাকা। অর্থাৎ তালিকাভুক্তির পর থেকে এর দাম কমেছে ৬২ শতাংশের বেশি।
আরও পড়ুন: বিনিয়োগকারীর সোনায় সোহাগা, এই ৮ শেয়ার প্রতি বছরে দিয়েছে প্রায় ৫০ শতাংশ রিটার্ন!
নাইকা-র শেয়ার তালিকামূল্যের কাছাকাছি: গত বছরের অক্টোবরে বাজারে আইপিও আনে নাইকা। ১১ নভেম্বর স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হয়। দাম নির্ধারণ হয় ১১২৫ টাকা। তালিকাভুক্তির পরই চমক দেখাতে শুরু করে নাইকা। প্রথম দিনই বিনিয়োগকারীদের টাকা দ্বিগুণ হয়। কিন্তু তারপরই ঝিমিয়ে পড়ে এর শেয়ার। দাম কমে যায় ৩২ শতাংশ।