TRENDING:

ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার কমে হতে পারে ৬ শতাংশ, আশঙ্কাজনক রিপোর্ট বিশ্বব্যাঙ্কের

Last Updated:

এ হেন পরিস্থিতিতে রবিবার ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার কমে ৬ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিল বিশ্বব্যাঙ্কও৷ ২০১৮-১৯ বছরে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ছিল ৬.৯ শতাংশ৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#ওয়াশিংটন: নোটবন্দি, জিএসটি-র জেরে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার কমেছে৷ ধুঁকছে ছোটশিল্প, ব্যবসা৷ জুনে শেষ হওয়া ত্রৈমাসিকে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ৬ বছরে রেকর্ড কমেছে৷ ভারতের অর্থনীতি নিয়ে ইতিমধ্যেই আশঙ্কার কথা শুনিয়েছে আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডার (আইএমএফ)৷ এ হেন পরিস্থিতিতে রবিবার ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার কমে ৬ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিল বিশ্বব্যাঙ্কও৷ ২০১৮-১৯ বছরে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ছিল ৬.৯ শতাংশ৷
advertisement

বিশ্বব্যাঙ্কের রিপোর্ট বলছে, ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার দ্রুত নামছে। বৃদ্ধির হার এক ঝটকায় নেমে আসতে পারে ৬ শতাংশে। ২০২১ সালে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ৬.৯ শতাংশ হতে পারে এবং ২০২২ সালে তা ৭.২ শতাংশে তা পৌঁছতে পারে বলে মনে করা হয়েছিল। মনে করা হয়েছিল, ভারতের ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা বাজারে যথেষ্ট গতি আনবে আর তার ফলে বাজার বেশ খানিকটা নমনীয় হয়ে উঠবে। কিন্তু, তা হচ্ছে না বলেই মনে করছে বিশ্বব্যাঙ্ক।

advertisement

বিশ্বব্যাঙ্কের সঙ্গে আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডারের বার্ষিক বৈঠকের আগে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হারের পূর্বাভাস রিপোর্ট প্রকাশ করল বিশ্বব্যাঙ্ক৷ কয়েকদিন আগেই আন্তর্জান্তিক অর্থ ভাণ্ডারের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিনা জর্জিয়েভা বলেছিলেন, ভারতের মতো দেশে বিশ্বমন্দার প্রভাব বেশি করে দেখা যেতে পারে। রেটিং সংস্থা মুডিজ আর্থিক বৃদ্ধির হার কমে ৫.৯ শতাংশ হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের পূর্বাভাস, আর্থিক বৃদ্ধির হার হবে ৬ শতাংশ।

advertisement

বিশ্বব্যাঙ্ক জানিয়েছে, কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ঘাটতিও বেড়েছে ২০১৮-১৯ বছরে৷ ২০১৮-১৯ বছরে মোট জিডিপি-র ২.১ শতাংশ কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ঘাটতি৷ তার আগের বছরে যা ছিল ১.৮ শতাংশ৷

আরও ভিডিও: ফুলিয়ে দেখান হয়েছে আর্থিক বৃদ্ধির হার, বিস্ফোরক দাবি অরবিন্দ সুব্রহ্মণ্যনের

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার কমে হতে পারে ৬ শতাংশ, আশঙ্কাজনক রিপোর্ট বিশ্বব্যাঙ্কের