TRENDING:

Work From Home: 'দরকার হলে বেতন কম দিন, কিন্তু অফিসে ডাকবেন না,' অফিসের নাম শুনলেই যা হচ্ছে...

Last Updated:

Work From Home: করোনার বিধিনিষেধ কমে যাওয়ার পরে এখন সংস্থাগুলি ওয়ার্ক ফ্রম হোম-র মতো সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করছে

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
করোনার জেরে বিশ্বের বড় বড় দেশগুলির অর্থনীতিতে বড় ধাক্কা খেয়েছিল। লকডাউনের মতো সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছিল ভাইরাস সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য। এই সময়ে বেশিরভাগ সংস্থাই ওয়ার্ক ফ্রম হোম-র মতো সিদ্ধান্ত নিয়ে এসেছিল। অর্থাৎ কর্মীরা বাড়ি থেকে কাজ করতে পারতেন।
বিভিন্ন সংস্থার কর্মীদের এই বিষয়ে তাদের মতামত চাওয়া হয়েছিল।
বিভিন্ন সংস্থার কর্মীদের এই বিষয়ে তাদের মতামত চাওয়া হয়েছিল।
advertisement

করোনার বিধিনিষেধ কমে যাওয়ার পরে এখন সংস্থাগুলি ওয়ার্ক ফ্রম হোম-র মতো সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করছে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে কর্মীরা আর অফিসে আসতে প্রস্তুত নন। বাড়ি থেকে কাজ করতে চান তাঁরা। এমনকি, দরকার হলে কম বেতনেও ওয়ার্ক ফ্রম হোম সিস্টেমে কাজ করতে রাজি তাঁরা। সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এই বিষয়ে একটি সমীক্ষা চালানো হয়েছিল। বিভিন্ন সংস্থার কর্মীদের এই বিষয়ে তাদের মতামত চাওয়া হয়েছিল।

advertisement

এতে বাড়ি থেকে অফিসে এসে কাজ করতে কর্মীরা অনিচ্ছা প্রকাশ করেছেন। তাঁদের দাবি, এর জন্য কম বেতন নিতে প্রস্তুত তাঁরা। সমীক্ষায় মতামত দিয়েছেন বিভিন্ন সংস্থার ১,১৪৮ জন কর্মী। বাড়ি থেকে কাজ করা কর্মীদের ৫৫ শতাংশই বলেছেন যে তাঁরা ওয়ার্ক ফ্রম হোম চালিয়ে যাওয়ার জন্য কম বেতনের চাকরি দরকার হলে করবেন। একই সঙ্গে সুযোগ-সুবিধা নিয়ে আপস করতেও প্রস্তুত কিছু কর্মচারী। ৪৫ শতাংশ কর্মচারী কয়েক দিনের জন্য অফিসে যেতে প্রস্তুত। কিন্তু তাঁদের দাবি, যদি স্যালারি বাড়ানো হয় তবেই।

advertisement

সমীক্ষা অনুসারে, ওয়ার্ক ফ্রম হোমে প্রতিটি বয়সের কর্মীদের মনোভাব আলাদা। এর মধ্যে, ১৮ থেকে ২৬ বছর বয়সের মধ্যে মাত্র ২৯ শতাংশ কর্মী বলেছেন যে বাড়ি থেকে কাজ করা তাঁদের অগ্রাধিকার নয়। কারণ বেশিরভাগ কাজ শুধুমাত্র অফিসে করা যেতে পারে। ৮০ শতাংশ কর্মী বলছেন যে তাঁরা বেশি টাকা পেলে সপ্তাহে ১-২ দিন অফিসে যাবেন।

advertisement

অ্যামাজন এবং সেলসফোর্সের মতো সংস্থাগুলি তাঁদের কর্মীদের অফিসে এসে কাজ করার জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। কারণ কিছু এক্সিকিউটিভ বিশ্বাস করেন যে অফিসে থাকার ফলে ব্যক্তিগত কাজ থেকে উত্পাদনশীলতা বৃদ্ধি পাবে, সৃজনশীলতা বৃদ্ধি পাবে এবং টিমের মানোন্নয়ন হবে। তবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনেক কর্মচারী ‘অফিসে ফিরে যাওয়ার’ আদেশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ফেব্রুয়ারিতে ডিজনির ২ হাজারের বেশি কর্মচারী সিইও বব ইগারের সপ্তাহে ৪ দিন অফিসে ফিরে আসার সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে একটি পিটিশনে স্বাক্ষর করেছেন।

advertisement

আরও পড়ুন, কতটা রাজকীয় ভারতের নতুন সংসদ ভবন, ভিতরে কী কী থাকছে? দেখলে তাক লেগে যাবে

আরও পড়ুন, গোয়েন্দা ব্যর্থতা স্বীকার করলেন মমতা! বিরোধীদের অভিযোগ মানলেন মুখ্যমন্ত্রী?

বিভিন্ন সংস্থাতে এমন ছবি দেখা যাচ্ছে। কর্মীদের দাবি, অফিসে আসার ফলে লাঞ্চ, যাতায়াত এবং আরও আনুষাঙ্গিক খরচ বেড়ে যাচ্ছে। মূল্যবৃদ্ধির বাজারে অনেক সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।

বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Work From Home: 'দরকার হলে বেতন কম দিন, কিন্তু অফিসে ডাকবেন না,' অফিসের নাম শুনলেই যা হচ্ছে...
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল