কাঁচা সুপারির পাইকার বাবলু মিঞা জানান, “এই কাঁচা সুপারি তাঁরা সংগ্রহ করেন বিভিন্ন এলাকায় সুপারি বিক্রেতা বা বাড়ি বাড়ি ঘুরে। জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে এই সুপারি নিয়ে আসেন তাঁরা। তারপর সেই সুপারি তাঁরা বিক্রি করেন এই মহিলাদের কাছে। এতে তাঁদের দিনে ১১০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত লাভ হয় কুইন্টাল প্রতি। ফলে অনেকটাই লাভ করতে পারেন তাঁরা। মরশুমি এই ব্যবসা করে লাভ হয় বেশ অনেকটাই। ফলে সারা বছরের টাকা তাঁরা এই মরসুমে তুলতে পারেন। এই ব্যবসা দীর্ঘ সময় ধরে করছেন তাঁরা।”
advertisement
আরও পড়ুন: সোনার দামে বড় খবর, বিনিয়োগ করতে হলে যা আপনার না জানলেই নয়
কাঁচা সুপারির মহাজন হামিদুল মিঞা জানান, “এই সুপারি গুলি বিক্রি হয় পান মশলা এবং গুটখা কোম্পানিতে। মহিলারা এই সুপারি বিক্রি করে এতে দিনে গড়ে প্রায় ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত উপার্জন করেন। হিসেব হয় মোট ছয় মাসের।” কাঁচা সুপারির ব্যবসায় যুক্ত এক মহিলা আমিনা বিবি জানান, “কাঁচা সুপারি কিনে সেদ্ধ করে নেন। তারপর সেগুলি ঠান্ডা করে কেটে নিয়ে রোদে শুকিয়ে নিন তিন থেকে চারদিন। তারপর সেগুলি বস্তা বন্দি করে বিক্রি করেন। এতে ছয় মাসে প্রায় ৬০,০০০ থেকে ৭০,০০০ টাকা পর্যন্ত লাভ হয়।”
আরও পড়ুন: আকাশছোঁয়া সোনার দাম ! ১ গ্রামের দাম জানলে চমকে যাবেন
বর্তমান সময়ে জেলার সীমান্তের গ্রাম এলাকার মহিলারা এই ব্যবসা করেই লাভ পাচ্ছেন অনেকটা। বাড়িতে বসে না থেকে, বেশ কয়েকজন গ্রামের মহিলারা মিলে এই ব্যবসা করছেন একত্রিত হয়ে। আর এই সুপারি গুলি বিক্রি করে করে ছয় মাসে বছরভর সংসার প্রতিপালনের টাকা সংগ্রহ করে নিচ্ছেন একবারে। এতে লাভের মাত্রা থাকছে প্রায় অনেকটাই।
Sarthak Pandit





