কেন্দ্রীয় কর্মীদের বিরাট অংশের দাবি দাবি, সরকারকে শীঘ্রই অষ্টম বেতন কমিশন আনতে হবে। সরকার এ ঘোষণা করলে সরকারি কর্মচারীদের বেতন বড় ধরনের বৃদ্ধি পেতে পারে।
করোনা মহামারি এবং লকডাউন পরবর্তী অবস্থায় সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে সঞ্চয় এবং বিমা উভয়ের চাহিদা বাড়ছে। এর পাশাপাশি ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি গৃহস্থালির বাজেটেও প্রভাব ফেলছে। কর্মচারীরা সরকারের কাছে দাবি করছেন, বাজেটে অষ্টম বেতন কমিশনের বিষয়ে একটি ঘোষণা করা হোক।
advertisement
প্রসঙ্গত, কমিশনের ভিত্তিতে কর্মচারীদের বেতন, বেতন স্কেল ও ভাতা নির্ধারণ করা হয়। বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা সপ্তম বেতন কমিশনের অধীনে বেতন পেয়ে থাকেন। সরকার যদি অষ্টম বেতন কমিশন লাগু করে, তাহলে সরকারি কর্মচারীদের বেতন একলাফে অনেকটাই বৃদ্ধি পেতে পারে।
কর্মচারীদের সংগঠনের প্রস্তাব গৃহীত হলে ন্যূনতম স্যালারি ১৮ হাজার টাকা থেকে বেড়ে ২৬ হাজার টাকা হতে পারে। সরকার ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর ৩.৬৮ গুণ পর্যন্ত বাড়াতে পারে।
আরও পড়ুন, ১৯ জানুয়ারি রাজ্যে আসছেন নাড্ডা, নদীয়ায় করবেন সভা
আরও পড়ুন, বিপজ্জনক সেই বেসরকারি হোটেল ভাঙার কাজ শুরু, ধীরে ধীরে ক্ষতিপূরণ-জট কাটছে জোশীমঠে
বেতন কমিশন প্রতি ১০ বছর পর পর লাঘু হয় সাধারণত। কর্মচারীদের জন্য বেতন কমিশন প্রতি দশ বছরে একবার প্রয়োগ করা হয়। এখনও পর্যন্ত এই পদ্ধতিটি পঞ্চম, ষষ্ঠ এবং সপ্তম বেতন কমিশন বাস্তবায়নের সময়ে দেখা গেছে। কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা আগেই দাবি করেছেন, যে ২০২৩ সালে সম্ভবত ৮তম বেতন কমিশন গঠন করা হবে এবং এর সুপারিশগুলি ২০২৬ সালে বাস্তবায়িত হবে।