আরওপড়ুন: সীমিত আয়ে বড়লোক হতে চান? নতুন বছরে জেনে নিন তার কৌশল!
গাড়ির আসল মূল্য নির্ধারণ
একটি পুরনো গাড়ি বিক্রি করার আগে অবশ্যই ওই গাড়ির বাজার দর জেনে নেওয়া উচিত। গাড়ি বিক্রি করার সময় দাম ক্রয়মূল্যের তুলনায় কম হবে তা স্বাভাবিক কিন্তু কতটা কম হবে তা মুদ্রাস্ফীতি থেকে শুরু করে মার্কেট রেট সহ একাধিক বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। এই মূল্য জানা থাকলেও ন্যায্য দামে গাড়ি বিক্রি করা যাবে যার ফলে লোকসানের সম্ভাবনা অনেক যাবে।
advertisement
আরও পড়ুন: বিক্রির নিরিখে হুন্ডাইকে ‘ওভারটেক’, দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম গাড়ি কোম্পানি টাটা মোটরস!
গাড়ি মেরামত করানো
পুরনো গাড়ি বিক্রি করার আগে সমস্ত রকম ছোটখাটো সমস্যার মেরামত করিয়ে নেওয়া উচিত। যে কোনও গাড়ির মূল্য নির্ধারণ করার জন্য তার টেস্টিং করা হয়। টেস্টিং-এর ফলাফলের ওপর ভিত্তি করেই দাম ঠিক করা হয়। যদি গাড়িতে একাধিক সমস্যা দেখা যায় তবে তার প্রভাব দামের ওপর পড়তে পারে।
গাড়ির নথিপত্রের সংশোধন
চার চাকা হোক কিংবা দুই চাকা, যদি গাড়ির আইনি কাগজপত্রে কোনরকম ত্রুটি থাকে তবে তা সংশোধন করে নেওয়া উচিত। এছাড়া, পুরনো গাড়ি বিক্রয়ের সময় সংশ্লিষ্ট জেলার আরটিও অফিস থেকে NOC সার্টিফিকেট প্রয়োজন হ। এই শংসাপত্রে উল্লেখ করা থাকবে গাড়ির বর্তমান মালিক সমস্ত রকম কর যথাসময়ে প্রদান করেছে। সঙ্গে Pollution সার্টিফিকেট সহ গাড়ির সার্ভিসিং হিস্ট্রির নথি নতুন মালিককে দিতে হবে।
আরও পড়ুন: Driving License: অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য কী ভাবে আবেদন করবেন জানা নেই? জেনে নিন ধাপে ধাপে!
নথিপত্রের হস্তান্তর
কার বিক্রি করার সময় গাড়ির সমস্ত রকম নথিপত্র নতুন মালিককে হস্তান্তর করা বাধ্যতামূলক। গাড়ির আরসি থেকে শুরু করে বিমা পলিসি, সমস্ত কিছুই নতুন মালিকের নামে রেজিস্টার করতে হবে। যদি এই সমস্ত নথিগুলি থেকে বিক্রেতার নাম যদি পরিবর্তন না করা হয় তবে দু-পক্ষকেই ভবিষ্যতে সমস্যার মুখোমুখি পড়তে হবে। এছাড়া, নথি হস্তান্তর ছাড়া ক্রেতা নিজেকে গাড়ির আইনি মালিক দাবি করতে পারবে না।