তবে নিজের ব্যবসা সামলানোর পরেও তিনি প্রতিনিয়ত নজর দেন চাষের প্রতি। চাষের প্রতি তার একটা আলাদা নেশা রয়েছে। তিনিই তার ৫ বিঘা জমির মধ্যেই ধান চাষের পরিবর্তে কাঁঠাল চাষ শুরু করেছেন। গৌতম বাবুর কথায় ধান চাষের থেকে কাঁঠাল চাষ অনেকটাই বেশি লাভজনক।
আরও পড়ুন: মা-কাকিমার শেখান শিল্প আজ মঙ্গলকোটের মহিলাদের রোজগারের হাতিয়ার
advertisement
এই থাই কাঁঠাল চাষ প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, ৪০ থেকে ৪৫ টাকার মধ্যে পাইকারি চারা পাওয়া যাবে। ১ বিঘা জায়গায় ১৬০ টা চারা বসবে । তিনবছর পর ভাল ফলন পাওয়া যাবে। ১ টা গাছ থেকে ৫০ কেজি ফলন পাওয়া যাবে। হিসাব করে দেখলে ১৫০ টা গাছ থেকে তিনবছর পর থেকে দুই থেকে আড়াই লাখ টাকা ইনকাম করা যায়। তবে আরও বেশ কয়েকবছর গেলে ১ বিঘা জায়গা থেকে বছরে ৭/৮ লাখ টাকার এঁচোড় পাওয়া যাবে।
আরও পড়ুন: PPF-এ বিনিয়োগ দ্বিগুণ হয় কীভাবে ? জেনে নিন সেই ট্রিকস
গৌতম বাবু তার নিজের বাড়ির কাছেও ১০ কাঠা জায়গায় থাই কাঁঠাল চাষ করেছেন। আর তার ৫ বিঘা জমিতে কাঁঠাল ছাড়াও রয়েছে লেবু, কুল এবং পেয়ারা। ধান চাষের থেকে এই চাষে লাভ অনেকটাই বেশি। ধৈর্য্য ধরে এইধরনের চাষে সময় দিলেই মোটা অংকের টাকা উপার্জন করা সম্ভব।
বনোয়ারীলাল চৌধুরী