এ বিষয়ে চাষিরা বলেন , তারা এখন অনেকেই সূর্যমুখী ফুল চাষের দিকে ঝুঁকছেন। এই চাষ লাভজনক চাষ। তবে বাণিজ্যিকভাবে এই চাষ এখনও তারা করছেন না। বেশিরভাগই তারা নিজেরাই ব্যবহার করছেন। তবে টিয়া পাখির উৎপাত অনেক বেশি রয়েছে। তাই বিগত বছরের তুলনায় এ-বছর চাষের পরিমাণ খানিকটা কম রয়েছে। জমিতে জাল বিছিয়ে সূর্যমুখী ফুল রক্ষা করছেন তারা। তবুও যেটুকু চাষ হচ্ছে তাতে মোটামুটি লাভবান হচ্ছেন তারা।
advertisement
কৃষি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে , বসন্ত বা বর্ষার মরশুমে সূর্যমুখী ফুল চাষ হয়ে থাকে। প্রতি বিঘায় প্রায় এক কেজি করে সূর্যমুখীর বীজ ব্যবহার করা হয়। বেলে-দোআঁশ মাটিতে এই চাষ বেশি ভালো হয়। এছাড়াও এঁটেল বালি মাটিতেও এই চাষ করা যেতে পারে।
জেলার কৃষকদের মধ্যে সূর্যমুখী চাষ করার প্রবণতা বাড়তে দেখা যাচ্ছে। এই চাষ করে খুশি চাষিরা। ব্যাপক হারে এই সূর্যমুখী চাষ করে অনেকেই বাজারে বিক্রি করছেন। আর যারা অল্প পরিমাণে চাষ করছেন তারা নিজেরাই নিত্য প্রয়োজনে ব্যবহার করছেন। রুক্ষ লাল মাটিতে ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সূর্যমুখী। Input- Sharmistha Banerjee