অনলাইন কোচিং: বাড়িতে বসে কোচিং ক্লাস মহিলাদের জন্য আদর্শ। বিশেষ করে যাঁদের যোগ্যতা এবং দক্ষতা আছে। যে মহিলারা দায়িত্ব সামলে বাড়ি থেকে বেরনোর সময় পান না তাঁরা অনলাইন কোচিং ব্যবসা শুরু করতে পারেন। করোনাকালে অনলাইন কোচিং অন্য মাত্রায় পৌঁছেছে। তবে শুধু স্কুল-কলেজের পড়ানো নয়, শখের ক্লাসও করা যেতে পারে। সেটা হতেই পারে গান, নাচ, আর্ট অ্যান্ড ক্রাফট সেশন কিংবা রান্নার ক্লাস, অ্যারোবিকস, যোগা বা গিটারের মতো বাদ্যযন্ত্র শেখানো।
advertisement
আরও পড়ুন: মহিলাদের জন্য নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিশাল উপহার, পাবেন সরাসরি ১৫ হাজার টাকা
ঘরে তৈরি কেক এবং বেকারি পণ্য: বাঙালি মানেই মিষ্টিপ্রেমী। ইদানীং মানুষ স্বাস্থ্যের দিকে বাড়তি নজর দিচ্ছে। ফলে বাড়িতে তৈরি কেক এবং মিষ্টির দাহিদা প্রবল। তাই যাঁরা বেকিংয়ে দক্ষ তাঁরা কলকাতায় কেক এবং বেকারি পণ্য তৈরি করে ভাল টাকা রোজগার করতে পারেন।
কাস্টমাইজড শাড়ি, বুটিক: কলকাতার মেয়েরা শাড়ি পরবেন না, তাই কখনও হয়! জামদানি, বালুচরি থেকে এম্ব্রয়ডারির কাজ, রঙ এবং টেক্সচার, ফ্যাব্রিক বা বুনন সব ক্ষেত্রেই অনন্য। তাই কাস্টমাইজড শাড়ির বুটিক শুরু করা যেতে পারে। গৃহিণীদের জন্য এটা দুর্দান্ত ব্যবসা।
আরও পড়ুন: SBI ATM: স্টেট ব্যাঙ্কের বিশাল ধামাকা! মাসে ৬০ হাজার টাকা রোজগার করুন বাড়িতেই
ডোমেস্টিক হেল্প সার্ভিস: কলকাতা ব্যস্ত শহর। সকাল থেকেই সবাই দৌড়চ্ছে। ফলে গৃহকর্মী বা পরিচারিকার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে কলকাতায় ডোমেস্টিক হেল্প সার্ভিস লাভজনক ব্যবসা হতে পারে। পরিচারিকাদের রেজিস্ট্রেশন করিয়ে ক্লায়েন্টদের কাছে পাঠাতে হবে। বিশ্বস্ত পরিষেবার জন্য এই ধরনের সেন্টারের উপর ভরসা করেন মানুষ। তবে ক্লায়েন্টদের কাছে পাঠানোর আগে পরিচারিকাদের ব্যাকগ্রাউন্ড চেক করে নেওয়া জরুরি।
ক্যাটারিং সার্ভিস: ঘরে তৈরি খাবার কে না পছন্দ করে। বয়স্ক ব্যক্তিদের তো দরকার হয়ই। অনেক চাকরিজীবীও বাইরের খাবারের চেয়ে এই সার্ভিস পছন্দ করেন। বাড়িতে পার্টি বা অনুষ্ঠান থাকেও সুবিধাজনক। তাই ক্যাটারিং পরিষেবা কলকাতার সেরা ব্যবসা হতে পারে।