আরও পড়ুন: ক্রমাগত পতন সোনার দামে, এটাই কি সোনা কেনার সঠিক সময়? জেনে নিন!
এবার প্রশ্ন হচ্ছে এই ব্যবসা শুরু করার জন্য কী করতে হবে? তাহলে জেনে নেওয়া যাক কীভাবে শুরু করতে হবে মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা। যদি কেউ মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে এর জন্য একটি ওয়াটার প্ল্যান্ট স্থাপন করতে হবে। প্রথমে একটি উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করতে হবে। এরপর প্রশাসনের কাছ থেকে লাইসেন্স ও আইএসআই নম্বর নিতে হবে। একটি কোম্পানি গঠন করতে, কোম্পানি আইনের অধীনে ব্যবসা রেজিস্টার্ড করাতে হবে। সরকারের কাছ থেকে কোম্পানির প্যান নম্বর এবং জিএসটি নম্বর নিতে হবে, যা সর্বত্র কাজে লাগবে। এই ব্যবসা শুরু করার জন্য ব্যাঙ্ক থেকে লোন নেওয়া যায়।
advertisement
আরও পড়ুন: ১১৪ ডলারের কাছাকাছি ক্রুডের দাম, তাহলে কী ফের বাড়বে পেট্রোল-ডিজেলের দাম....
জলের এই ব্যবসার জন্য খুব বেশি জায়গার প্রয়োজন হয় না। বোরিং, RO, চিলার মেশিন এবং ক্যান ইত্যাদি রাখার জন্য ১০০০ থেকে ১৫০০ বর্গফুট জায়গা প্রয়োজন। তবে শহরের কাছাকাছি এই জায়গাটি বেছে নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। যদি প্রতি ঘণ্টায় ১০০০ লিটার উৎপাদন করে এমন একটি প্ল্যান্ট স্থাপন করা হয় তাহলে প্রতি মাসে ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা আয় হতে পারে। জলের গুণমান এবং ডেলিভারি উন্নত হলে প্রচুর অর্থ উপার্জন করা যেতে পারে। গ্রাহক বাড়ার সঙ্গে আয়ও বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া বর্তমানে অনেক কোম্পানি বাণিজ্যিক RO প্ল্যান্ট তৈরি করছে, যার দাম ৫০ হাজার টাকা থেকে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এছাড়াও, ২০ লিটারের কমপক্ষে ১০০টি ক্যান কিনতে হবে। এগুলোর জন্য মোট খরচ হবে ৪-৫ লাখ টাকা।