আরও পড়ুন- চল্লিশেও দেখাবে ‘২৫’! পুতুল-পুতুল ত্বকের জেল্লা ধরে রাখতে চান? এই ‘জাপানি সিক্রেট’ শুনুন…!
আরও পড়ুন- এসি কেনার টাকা নেই? জলের দরে ঘর ‘ঠান্ডা’ করুন ‘এই যন্ত্রে’…! গরম পড়ার আগেই কিনে ফেলুন
কোয়েম্বাটোরের নামে নামকরণ করা Kovai.co একটি বিজনেস-টু-বিজনেস (B2B) সফটওয়্যার সলিউশন (SaaS) প্রদানকারী স্টার্টআপ। এটি ২০১১ সালে সারবনকুমার নামে এক প্রযুক্তিবিদ প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে এই কোম্পানি BBC, Boeing ও Shell-এর মতো বড় কর্পোরেশনকে সেবা প্রদান করছে।
advertisement
কোয়েম্বাটোরের এআই স্টার্টআপ Kovai.co ১৪০ কর্মীকে ১৪ কোটি টাকা বোনাস দিল!
প্রতিষ্ঠাতা সারবনকুমারের সফর—
৪৮ বছর বয়সী সারবনকুমার কোয়েম্বাটোরের বাসিন্দা, তবে ২৫ বছর আগে তিনি লন্ডনে চলে যান। তিনি জানিয়েছেন, ১০ বছর সাধারণ আইটি কর্মচারী হিসেবে কাজ করার পর, তিনি বাজারে একটি শূন্যতা অনুভব করেন এবং এরপর নিজের শহরে একটি কোম্পানি শুরু করার সিদ্ধান্ত নেন।
আরও পড়ুন- ট্যাঙ্কের জলে ফেলে রাখুন ‘এক টুকরো’ এই কাঠ…! ১০০ বছর পরিষ্কার থাকবে জল, শরীরও রোগমুক্ত!
Kovai.co কোনও বাইরের বিনিয়োগ ছাড়া সম্পূর্ণ স্বনির্ভর স্টার্টআপ। এই কোম্পানির মূল তিনটি পণ্য হল:
- Turbo 360 – এটি ক্লাউড খরচ ৩০% পর্যন্ত কমাতে সাহায্য করে।
- Document 360 – এটি কোম্পানিগুলোর জন্য সহজেই সাহায্য পাতা তৈরি ও আপডেট করার সুবিধা দেয়।
- Biztalk 360 – এটি SAP, Salesforce-এর মতো ব্যাকএন্ড অ্যাপ্লিকেশনকে এক প্ল্যাটফর্মে সংযুক্ত করে।
আরও পড়ুন- শীতের ‘মটরশুঁটি’ কী ভাবে ঘরে সংরক্ষণ করবেন? টাটকা থাকবে ১২ মাস…! ‘ফ্রোজেন’ কিনতেই হবে না!
১৪৭ কিলোমিটার…! ভুল লাইনে ছুটল দোতলা ট্রেন, পার করল ১৮টি স্টেশন! তার পর যা হল, অবিশ্বাস্য!
Kovai.co-র বর্তমান অবস্থা—
বর্তমানে Kovai.co-র বার্ষিক আয় ১৫ মিলিয়ন ডলার এবং কোম্পানির মোট মূল্য ১০০ মিলিয়ন ডলার।
কর্মচারীদের বড় বোনাস কেন?
সারবনকুমার বলেন, “স্টার্টআপে লোকেরা কাজ করে ধনী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে। বেশিরভাগ স্টার্টআপ কর্মীদের শেয়ার দেয়, যা শুধু কাগজে-কলমেই থাকে। কিন্তু আমি আমার কর্মচারীদের বাস্তব কিছু দিতে চেয়েছিলাম। তিন বছর আগে বলেছিলাম, ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে তারা ছয় মাসের সমপরিমাণ বোনাস পাবে যদি তারা আমাদের সঙ্গেই থাকে।”
সেই প্রতিশ্রুতি রেখেই তিনি ১৪০ কর্মচারীকে ১৪ কোটি টাকা বোনাস দিয়েছেন।
ভবিষ্যৎ লক্ষ্য—
সারবনকুমারের লক্ষ্য ২০২৫ সালের মধ্যে Kovai.co-কে ইউনিকর্ন কোম্পানিতে পরিণত করা। তিনি ২০৩০ সালের মধ্যে কোম্পানির রাজস্ব ১০০ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছানোর স্বপ্ন দেখছেন।