একই সঙ্গে তিনি সাধারণ মানুষকে অনুরোধ করেছেন, অযথা আতঙ্কিত হয়ে ২০০০ টাকার নোট বদলানোর জন্য ব্যাঙ্কে গিয়ে ভিড় করার প্রয়োজন নেই৷ রিজার্ভ ব্যাঙ্কের শীর্ষ কর্তা আরও জানিয়েছেন, এ ভাবে বাজার থেকে নির্দিষ্ট একটি সিরিজ বা মূ্ল্যের পুরনো নোট প্রত্যাহার করে নেওয়া নতুন কিছু নয়৷ ফলে অযথা এ নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়ার কিছুই নেই৷
advertisement
আরও পড়ুন: নিজের কাছে থাকা ২০০০ টাকার নোট কীভাবে বদলাবেন, কতদিন সময়? জানুন নিয়ম
তবে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ব্যাঙ্ক থেকে ২০০০ টাকার নোট বদলের যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তাতে কোনও বদল হচ্ছে না৷ পরিস্থিতি বিচার করে এই সময়সীমা বাড়ানো হবে কি না, সে বিষয়ে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন শক্তিকান্ত দাস৷
গত শনিবার রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানায়, ২০০০ টাকার নোট বাজার থেকে তুলে নেওয়া হবে৷ আগামিকাল, ২৩ মে থেকে ব্যাঙ্কে গিয়ে ২০০০ টাকার নোট বদলে নিতে পারবেন সাধারণ মানুষ৷ তবে একবারে ২০ হাজার টাকার বেশি বদল করা যাবে না৷
এর পরেই ২০০০ টাকার নোট নিয়ে আমজনতার মনে বিভ্রান্তি তৈরি হয়৷ সেই বিভ্রান্তি কাটাতেই এ দিন সংবাদমাধ্যমের সামনে বিষয়টি নিয়ে বিবৃতি দেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর৷
তিনি দাবি করেছেন, এই মুহূর্তে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের হাতে পর্যাপ্ত সংখ্যায় ২০০০-এর কম মূল্যের নোট রয়েছে৷ ফলে ২০০০ টাকার নোট বাজার থেকে তুলে নিলে কোনও সমস্যা যেমন হবে না, ব্যাঙ্কে গিয়ে এই নোট বদল করতেও সাধারণ মানুষের ভোগান্তি হবে না৷